Digestive System_পরিপাকতন্ত্র
The digestive system is made up of the gastrointestinal tract—also called the GI tract or digestive tract—and the liver, pancreas, and gallbladder.
The human gastrointestinal tract, also called the alimentary canal, is around 30 feet (9 meters) long in adults.
It consists of the following:
the mouth, or oral cavity
the esophagus
the stomach
the small intestine
the large intestine, or colon
the rectum
In addition, the following organs support digestion, for example, by chewing or adding enzymes and other secretions that enable the body to absorb nutrients:
the teeth
the tongue
the salivary glands
the liver
the pancreas
the gallbladder
Together, these organs provide mechanical processing, the secretion of enzymes and bile to help break down compounds, and the excretion of waste.
Some terms to describe these functions include:
ingestion, which includes chewing and swallowing
the secretion of substances that enable food and nutrients to move through the body effectively.
propulsion, where muscles move the contents of the canal forward
digestion, the breakdown of food, for example, through chewing and secretions.
the absorption of nutrients, which mainly occurs in the small intestine
defecation and urination, the removal of waste products through the rectum and the bladder, respectively.
![]() |
Gastrointestinal tract |
পরিপাকতন্ত্রের সংজ্ঞা দাও?মুখ থেকে মলদ্বার পর্যন্ত খাদ্যনালী এবং সংশ্লিষ্ট অঙ্গ সমবায়ে মানব পরিপাকতন্ত্র গঠিত যার মূল কাজ খাদ্য পরিপাক করা। একে পাচনতন্ত্র (digestive system) বা পৌষ্টিকতন্ত্রও বলা হয়ে থাকে। অথবা, যে তন্ত্রের মাধ্যমে পরিপাক ক্রিয়া সম্পন্ন হয় তাই পরিপাকতন্ত্র বা পৌষ্টিকতন্ত্র।
খাদ্য পাচন বা পরিপাক বা হজম একটি শারীরিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে খাদ্যকে প্রথমে ছোট ছোট টুকরো করে তার পর পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন এনজাইম Enzyme দ্বারা বিগলিত করে দেহে আত্তীকরণের বা হজমের উপযোগী করা হয়। পাচন প্রক্রিয়ায় নিযুক্ত অঙ্গতন্ত্রকে পাচনতন্ত্র বলে।
![]() |
Digestive system diagram and functions |
1. Oral Cavity
-Nasal Cavity
-Palate
-Oral Cavity
-Lips
-Tongue
-Pharynx
-Epiglottis
-Larynx opening into pharynx
-Larynx
-Esophagus
2. Tongue
Papillae:
-Filiform
-Fungiform
-Circumvallate
-Foliate
Taste buds:
-Sweet
-Salty
-Bitter
-Sour
-Umami (savory)
Your tongue is covered in tiny papillae (bumps) and thousands of taste buds.
3. Salivary Gland
4. Teeth
5. Oesophagus
7. Stomach
8. Small Intestine
9. Large Intestine
10. Caecum
11. Appendix
12. Colon
13. Rectum
14. Anal Canal
15. Liver
16. Gall Bladder
17. Billiary Apparatus/ Bile Duct
18. Hepatobiliary System
19. Pancreas
20. Peritoneum
পাকস্থলীর অংশগুলি কি কি?
পাকস্থলীর ওপরের অংশে আছে একটি নল যার নাম খাদ্যনালী বা ইসোফেগাস। যখন তুমি চিবোনো খাবার গিলে ফেলো তখন এই নালিকাটির মুখ খুলে যায় যাতে খাদ্য পাকস্থলীতে পৌঁছোতে পারে। পাকস্থলী অনেক পেশী দিয়ে তৈরি। এই পেশীগুলি খাদ্যকে ছোট ছোট টুকরো করে ভেঙে ফেলতে সাহায্য করে। পেশীগুলি এমন তরঙ্গ সৃষ্টি করে, যাতে খাদ্য পাচনতন্ত্রের আরও নিচের দিকে নেমে যায়। একে বলা হয় পেরিস্টলসিস। এই প্রক্রিয়া খাদ্যনালী থেকে শুরু করে বৃহদন্ত্র পর্যন্ত সমস্ত পথেই ঘটে।
পাকস্থলীর সঙ্গে সারি দিয়ে থাকে কিছু গ্রন্থি। এই বিশেষ গ্রন্থিগুলি কিছু তরল পদার্থ তৈরি করে যেগুলি পাকস্থলীতে এসে পড়ে। এই তরলকে পাচক রস বলা হয়। এই পাচক রসে অম্ল বা অ্যাসিড থাকে এবং সেটি খাবার ভাঙতে বা হজম করতে সাহায্য করে।
পাকস্থলীর নিচের অংশকে বলা হয় পাইলোরিক অঞ্চল। এই অঞ্চলের নিচের দিকে একটি প্রস্থান দ্বার রয়েছে। এই ছিদ্র দিয়ে খাদ্যাংশ ক্ষুদ্রান্ত্রের মধ্যে প্রবেশ করে।
পাকস্থলীর (এবং সাধারণত পাচনতন্ত্রের) সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলির মধ্যে একটি হল ব্যাকটেরিয়া প্রাণী যা এইখানেই বাস করে। নির্দিষ্ট পরিবেশের মধ্যে একদম আলাদা ধরণের এই ব্যাকটেরিয়া পাচনতন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে উৎসেচক তৈরি করে। সেগুলি কিছু খাদ্যের পাচনের জন্য প্রয়োজন হয়। এছাড়াও আমরা যা আহার করি তার সর্বাধিক পুষ্টি অংশ যাতে নিষ্কাশিত করা যায়, তাতেও সহায়তা করে। এই ব্যাকটেরিয়াগুলির সঙ্গে আমাদের একটি মিথোজীবী (পারস্পরিক উপকারী) সম্পর্ক থাকে যা শুরু হয় জন্ম থেকেই, মায়ের কাছ থেকে শিশু যে দুধ পায় তার মাধ্যমে এগুলি শিশুর শরীরে চলে আসে এবং বয়সের সঙ্গে সঙ্গে তার আধুনিকীকরণও হতে থাকে।
পাকস্থলীর কাজ কি?
গ্রহণ করা খাদ্য পাকস্থলীতে এসে সঞ্চিত হয় এবং সেখানে এর পাচন ক্রিয়া শুরু হয়। পাকস্থলী তার পেশীগুলির সংকোচন ও প্রসারণ করে খাদ্যকে ছোট ছোট টুকরো টুকরো করে এই কাজ করে। এছাড়াও খাদ্যকে ভেঙ্গে দিতে পাকস্থলী পাচক উৎসেচক এবং অম্লরস ব্যবহার করে।
পাকস্থলী কিভাবে শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে যোগাযোগ রাখে ?
তুমি কিছু চিন্তা করার আগেই পাকস্থলী তার নিজের কাজ করে ফেলে। এই কাজটি স্নায়ুতন্ত্র দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। পাকস্থলী খালি হয়ে গেলে স্নায়ু তোমার মধ্যে ক্ষিদের অনুভূতি আনতে সাহায্য করে। তারা তোমার পাকস্থলীকেও সংকেত পাঠায় যে কখন পাচক ক্রিয়া শুরু করার জন্য সে আরও রাসায়নিক তৈরি করা শুরু করবে।
পাকস্থলীর ভিতরের আস্তরণে রক্তবাহী নালী থাকে। এই নালীর মাধ্যমে রক্ত পাকস্থলীতে অক্সিজেন সরবরাহ করে যাতে এটি নিজের কাজ করতে পারে।
পাকস্থলীর পেশীগুলি খাদ্য স্থানান্তর করতে সহায়তা করে। পাকস্থলী তার কাজ সম্পন্ন করার পর, খাদ্য ক্ষুদ্রান্ত্রে চলে যায়।
কিভাবে তুমি তোমার পাকস্থলীকে সুস্থ রাখতে পারো ?
ভাল পাচন ক্রিয়া শুরু হয় চিবোনোর মাধ্যমে। খাবার ভালোভাবে চিবোনো এবং ধীরে ধীরে খাওয়া তোমার পাকস্থলীর জন্য ভাল।
ক্ষিদে পেলে তবে তুমি খাও। খুব বেশি বা খুব কম খাবার খাবে না। খুব বেশি চর্বি বা চিনি নেই এমন খাবার খাওয়ার চেষ্টা করো। তোমার খাদ্যতালিকায় শাকসবজি এবং ফল অন্তর্ভুক্ত করো। যদি কোন খাদ্য থেকে প্রায়শই তোমার পেটে ব্যথা করে বা খারাপ লাগে এবং হজমের সমস্যা হয়, তাহলে সেই খাবার এড়িয়ে চলো।
মুখগহ্বরে খাদ্য পরিপাক
আমরা সামান্য খাবার মুখে দেয়ার পর থেকেই মূলত এই তন্ত্রের কাজ শুরু হয়ে যায়। মুখের ভেতরের খাবারের অংশকে দাঁতের সাহায্যে টুকরো করা, লালাগ্রন্থি থেকে রস ক্ষরণ ও মিশ্রিত হওয়া, খাদ্যকে খাদ্যমন্ডে পরিণত করার মত পরিপাকের কাজগুলো মুখের ভেতরেই সম্পন্ন করে থাকে পরিপাকতন্ত্র।
পাকস্থলীতে খাদ্য পরিপাক
মুখ থেকে গলঃধকৃত খাবারগুলো পাকস্থলীতে এসে প্রায় ২-৬ ঘন্টা জুড়ে অবস্থান করে। এসময় শুরু হয় পাকস্থলীতে খাদ্য পরিপাকের কাজ। পাকস্থলী থেকে হাইড্রোক্লোরিক এসিড (HCl) ক্ষরণ হয়, যা খাদ্যের সকল ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে থাকে। পাকস্থলীতে সকল খাদ্য এক ধরণের পেস্টস্বরূপ আকার ধারণ করে। খাদ্যের এই অবস্থা কাইম বা মন্ড নামে পরিচিত। পাকস্থলীতে রাসায়নিক পরিপাকের অংশ হিসেবে পরিপাকতন্ত্র কতৃক এক ধরণের রস নিঃসরণ করা হয়, যার নাম পাকরস। পাকরসে মিশ্রিত খাদ্য পরবর্তীতে দেহের বিভিন্ন অংশ যেমন যকৃত, ডিওডেনাম, অগ্ন্যাশয় এ পৌঁছায়। এভাবেই পরিপাকতন্ত্র বা পৌষ্টিকতন্ত্র খাদ্য পরিপাকে সহায়তা করে।
![]() |
Digestive_system_diagram |
পরিপাক তন্ত্রঃ
মানুষ সাধারনত যা খাদ্য গ্রহন করে যে সকল অঙ্গ একত্রে পরিপাক প্রক্রিয়াকরণে সাহায্য করে তাকে পরিপাকতন্ত্র বলে।আমরা মুখের মাধ্যমে যে খাদ্য গ্রহন করি তা অন্ত্রের মাধ্যমে পাকস্থলিতে পৌছানোর পর তা পাকস্থলি ভেঙ্গে হজমে সাহায্য করে এবং উচ্ছিষ্ট পায়ু পথের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে আসে। পরিপাকতন্ত্র অনেক অঙ্গের সমন্বয়ে গঠিত।
নিম্নে কিছু পরিপাকতন্ত্রের অংশসমূহ নাম ও তাদের কার্যকর্ম দেওয়া হলোঃ
অন্ননালি - পেশল সংকোচনের মাধ্যমে খাদ্যদ্রব্য এ নালীপথে পাকস্থলিতে প্রবেশ করে।
পাকস্থলি - বিভিন্ন এনজাইম এবং এসিডের মাধ্যমে জটিল খাদ্য ভাঙ্গে।
যকৃত - পাচক" রস উৎপন্ন করে যা ফ্যাটকে ভাঙ্গে
পিত্তথলি - পাচক রস সংরক্ষন করে এবং প্রয়োজনে নিঃসরণ করে।
অগ্ন্যাশয় - একধরনের রাসায়নিক পদার্থ নিঃসরন করে যা খাদ্যকে ভাঙ্গে।
ক্ষুদ্রান্ত্র - খাদ্য শোষণ করে শরীরের জন্য।
বৃহাদান্ত্র - পানি ও লবন শোষণ করে।
মলাশয় - উচ্ছিষ্ট সরবরাহ করে।
অ্যাপেনডিক্স - চিহ্নিত অঙ্গ (এর কোনে কাজ মানব শরীরে নেই, এটি একটি অতিরিক্ত অঙ্গ)।
পাকস্থলীর আকৃতি কেমন?পাকস্থলীর আকৃতি অনেকটা ইংরেজি 'জে' "J" অক্ষরের মতো।
পাকস্থলী অবস্থান ?পাকস্থলীর প্রকৃত অবস্থান পাঁজরের নিচের অংশের পেছনের দিকে। পাকস্থলীকে বলা যায় একটি থলি, এটি তৈরি হয় অনেকগুলি পেশী দিয়ে। এটি আকারে হাতের মুষ্টির সমান কিন্তু খাবার বেশি থাকলে পাকস্থলী প্রসারিত হয়ে খাবারের জন্য জায়গা করে দিতে পারে। এটিতে একটি প্রবেশ entry এবং প্রস্থান exit দ্বারও রয়েছে।
পরিপাকতন্ত্রের উদ্দেশ্য কি: হজমের উদ্দেশ্য হচ্ছেশরীরের বিভিন্ন কার্যক্রমের জন্য শক্তি যোগানো,
দেহের বৃদ্ধি করা ,
সার্বক্ষণিক ক্ষয়ের ক্ষতিপূরণ করা,
প্রজনন ও দুধ উৎপাদনের সহায়তা করা।
পরিপাকতন্ত্রের কাজ :খাদ্য গ্রহণ,
খাদ্য পরিপাক,
বিভিন্ন পাচক রস নিঃসরণ,
পানি, ভিটামিন, খনিজ লবণ এবং পরিপাক কৃত খাদ্যাংশ শোষণ,
অপ্রয়োজনীয় খাদ্যাংশ মল হিসাবে ত্যাগ,
শরীরের পানি, গ্লুকোজ, এসিড ক্ষারের ভারসাম্য রক্ষা করা,
পরিপাকতন্ত্রকে কেন দ্বিতীয় মস্তিষ্ক বলা হয়?আমাদের অন্ত্র লাখো নিউরনের সঙ্গে সংযুক্ত, যে কারণে অন্ত্রকে মানবদেহের "দ্বিতীয় মস্তিষ্ক" হিসেবে ডাকা হয়।
খাদ্য পরিপাক হয়? উঃ ডিওডেনামপৌষ্টিক নালির সাথে কয়টি গ্রন্থি আছে? উঃ ৩টিমানুষের লালাগ্রন্থি কয় জোড়া? উঃ ৩ জোড়ামানুষের স্থায়ী দাত কয়টি? উঃ ৩২টি
মানবদেহের পরিপাকের সাথে জড়িত অংশসমূহকে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয় ?দুটি ভাগে তা হলো― ১. পৌষ্টিকনালী ২. পৌষ্টিক গ্রন্থি।পৌষ্টিকনালী― মুখ বিবর, গলবিল, অন্ননাল, পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদান্ত্র, পৌষ্টিক গ্রন্থিমুখবিবরের লালা গ্রন্থি― যকৃৎ , অগ্ন্যাশয়
পাকস্থলীতে কিভাবে খাদ্য হজম হয়?পাকস্থলীতে খাবার পরিপাকের জন্য হাইড্রোক্লোরিক এসিড ও পেপসিন নামক এনজাইম নিঃসৃত হয়। এসব এনজাইম আমিষ জাতীয় খাদ্য কে ভেঙ্গে পলিপেপটাইড এ পরিণত হয়। কিছু শর্করা এবং স্নেহ জাতীয় খাদ্য সাধারণত পাকস্থলীতে পরিপাক হয় না।
স্টমাক এর কাজ কি?পাকস্থলী (ইংরেজি: Stomach) মানব দেহে পরিপাকতন্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা অন্ননালী ও ক্ষুদ্রান্ত্রের মধ্যে অবস্থিত। এটি উদর গহবরের বাম পাশে উপর দিকে থাকে। খাদ্য পরিপাক প্রক্রিয়া প্রধানত পাকস্থলীতে শুরু হয়। বিশেষ করে আমিষ জাতীয় খাদ্যের পরিপাকে পাকস্থলীর ভূমিকা প্রধান।
লালার এনজাইম এর নাম কি?লালা হল একটি শারীরিয় তরল বস্তু যা প্রানীর মুখের লালা গ্রন্থি হতে উৎপন্ন হয়। মানব লালার ৯৯.৫% পানি সহ ইলেক্ট্রোলাইট, শ্লেষ্মা, শ্বেত লোহিত কনিকা, এপিথেলিয়াল কোষ (যা থেকে ডিএনএ বের করা যাবে), এনজাইম (যেমন এ্যামিলেস এবং লাইপেজ), এন্টিমাইক্রোবিয়াল এজেন্ট নি:সৃরক যেমন ইমিউনোগ্লোবিউলিন এ এবং লাইসোজাইম।
সব ধরনের খাদ্যের চূড়ান্ত পরিপাক কোথায় ঘটে?ক্ষুদ্রান্ত্রের আকার বড় হওয়ার কারণ এর তিনটি অংশ রয়েছে এবং সব ধরনের খাদ্যের চূড়ান্ত পরিপাকই ক্ষুদ্রান্ত্রে সংঘটিত হয়।
মিউকোসা কি?ক্ষুদ্রান্ত্র (ইংরেজি: Small intestine) মানবদেহের খাদ্য পরিপাকতন্ত্রের একটি অংশবিশেষ যা ওপরে পাকস্থলী এবং নিম্নে বৃহদন্ত্র অবস্থিত। মানবদেহের পরিপাক তন্ত্রের শুরু মুখগহ্বরে, এরপর ধারাবাহিকভাবে গ্রাসনালী, পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদন্ত্র ও মলাশয় অবস্থিত।
মানুষের পাকস্থলীর রসের pH কত?পাকস্থলীর পাচক রসে pH এর মান 1.4 হলে ওই রসে হাইড্রোজেন আয়নের ঘনমাত্রা কত?
পানি শোষণের প্রধান স্থান কোনটি?বৃহদন্ত্র, বৃহৎ অন্ত্র নামেও পরিচিত, যা গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল নালীর এবং মেরুদন্ডীদের পরিপাকতন্ত্রের শেষ অংশ। পানি এখানে শোষিত হয় এবং অবশিষ্ট বর্জ্য পদার্থ মল হিসেবে সংরক্ষণ করে মলত্যাগ এর পূর্ব পর্যন্ত।
পাকস্থলীর ক্যান্সারের লক্ষণ কি?প্রাথমিক লক্ষণগুলো হলো বুকজ্বালা, পেটের উপরের অংশে ব্যথা, বমি ও ক্ষুধামন্দা পরবর্তী লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে ওজন কমে যাওয়া, জন্ডিস, বমি ডিসফ্যাজিয়া বা খাবার গিলতে কষ্ট হওয়া, পায়খানার সাথে কালো রক্ত যাওয়া(melena) ইত্যাদি।
ভিলাই কি এবং এর কাজ কি?পরিপাকতন্ত্রের ক্ষুদ্রান্ত্রের মিউকোসা হতে আঙুলের ন্যায় কতগুলো অভিক্ষেপ সৃষ্টি হয় এদের ভিলাই বলে। ভিলাই এর কাজ হচ্ছে শোষণ অঞ্চল বৃদ্ধি করা।
ভিলাই-এর অবস্থান কোথায়?ক্ষুদ্রান্ত্রের ইলিয়াম অঞ্চলে
ব্রুনার্স গ্রন্থি কোথায় পাওয়া যায়?ব্রুনারের গ্রন্থি বা ডিওডেনামের গ্রন্থি (ইংরেজি: Brunner's gland/Duodenal gland) হল মানব পরিপাকতন্ত্রের ক্ষুদ্রান্ত্রের ডিওডেনামে অবস্থিত গ্রন্থি।
বেশি ভাজা ও তেলযুক্ত খাবার পাকস্থলীর জন্য ক্ষতিকর কেন?তেলে ভাজা যেকোন খাবারই পাকস্থলীর উপর বাড়তি চাপ তৈরি করে এবং অ্যাসিড রিফ্ল্যাক্স ও বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যা তৈরি করে। এছাড়া প্রক্রিয়াজাত খাবারের মতোই তেলে ভাজা খাবার তলপেটের চর্বি বৃদ্ধি করে এবং খাদ্য পরিপাক হতে লম্বা সময়ের প্রয়োজন হয়।
লালাগ্রন্থি থেকে নিঃসৃত উৎসেচকের নাম কি?অ্যামাইলেজ (Amylase)
মাতৃদুগ্ধের pH এর মান কত?প্রধান দরকারি হচ্ছে শক্তি(লিপিড, ল্যাক্টোজ ও আমিষ), আমিষ (প্রয়োজনীয় এ্যামিনো এসিড এবং এ্যামিনো দল বা গ্রুপ) এর দ্বারা অনৈত্যাবশ্যকীয় এ্যামিনো এসিডের জৈব সংশ্লেষণ সরবরাহ, প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড, ভিটামিন, অজৈব উপাদান এবং পানি। পি. এইচ দুধের পি. এইচ(pH) সীমা ৬.৪ থেকে ৬.৮ পর্যন্ত এবং সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয়।
সিকামের অবস্থান কোথায়?পাচনতন্ত্রে বৃহদন্ত্রের প্রথম ভাগ। ক্ষুদ্রান্ত্র আসলে বৃহদন্ত্রের একদম গোড়াতে প্রবেশ করে না। ক্ষুদ্রান্ত্রের পরেই খাদ্য বৃহদন্ত্রের অ্যাসেন্ডিং কোলন অংশে সম্মুখচালিত হয়। কিন্তু ক্ষুদ্রান্ত্র আর বৃহদন্ত্রের সংযোগস্থল থেকে বিপরীত গামী অন্ধ-গলি (ব্লাইন্ড পাউচ) হল সিকাম।
শর্করা ভেঙে কি তৈরি হয়?শর্করা পরিপাক হল এমন একটি শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে পৌষ্টিক নালীর বিভিন্ন অংশ থেকে নিঃসৃত পাকরসে অবস্থিত শর্করা বিশ্লেষণকারী উৎসেচকের সাহায্যে বিভিন্ন শর্করা বিশ্লিষ্ট হয়ে একক শর্করা উৎপন্ন হয়। শর্করা জাতীয় খাদ্যের পরিপাক মুখগহ্বরে শুরু হয় এবং ক্ষুদ্রান্ত্রে শেষ হয়।
হরমোন কত প্রকার ও কি কি?রাসায়নিক গঠন অনুযায়ী তিনটি প্রধান ধরনের হরমোন আছে। ১, প্রোটিন হরমোন (বা পলিপেপটাইড হরমোন) অ্যামিনো অ্যাসিডের চেইন দিয়ে তৈরি। একটি উদাহরণ হল ADH (অ্যান্টিডিউরেটিক হরমোন) যা রক্তচাপ হ্রাস করে। ৩, অ্যামাইন হরমোন অ্যামিনো অ্যাসিড থেকে উদ্ভূত হয়।
ভাজা জিনিস খেলে কি হয়?ভাজা খাবারের তেলে থাকে ট্রান্স ফ্যাট শরীরে এলডিএলের মাত্রা বাড়ায়। এলডিএল বা 'লো-ডেনসিটি লিপোপ্রোটিন' যা খারাপ কোলেস্টেরল হিসেবে চিহ্নিত। যে কারণে ধমনীতে বাধা তৈরি করে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে একটি বিষয় প্রমাণিত যে, অতিরিক্ত ভাজা খাবার খেলে রক্তচাপও বৃদ্ধি পায়, যা হৃদরোগ হওয়ার আরেক কারণ।
লালারসে কত ভাগ পানি থাকে?এতে থাকে শতকরা ৯৮ ভাগ পানি ও ২ ভাগ এনজাইম বা জৈব রাসায়নিক পদার্থ। লালার এনজাইমকে বলে টায়ালিন। লালার জীবাণু-প্রতিরোধী ক্ষমতা আছে।
লালার প্রধান কাজ কী?লালা জীবাণু ধ্বংস করে লালার জীবাণু-প্রতিরোধী ক্ষমতা আছে। মুখের ভেতরকার জীবাণুকে মেরে ফেলতে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে থাকে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে আমাদের মুখে জীবাণু প্রবেশ করতে পারে।
লালাগ্রন্থি কোথায় অবস্থিত?কানের সামনে অবস্থিত চোয়ালের দুই পাশের প্যারোটিড গ্রন্থি, মুখের নিচে দুই পাশে সাব ম্যান্ডিবুলার ও জিবের নিচের দুই পাশে সাব লিঙ্গুয়াল গ্রন্থিসহ মুখের ভেতরে অসংখ্য অতি ক্ষুদ্র লালাগ্রন্থি থেকে এটি তৈরি হয়। প্রতিদিন আধা থেকে দেড় লিটার লালা মুখের ভেতর লেগে থাকা খাবার ও জীবাণুকে পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করতে ব্যবহৃত হয়।