Rectopen: Case Taking

Download Free Android Apps

Ads 728x90

Showing posts with label Case Taking. Show all posts
Showing posts with label Case Taking. Show all posts
চরিত্রগত লক্ষণ_Characteristic symptoms
June 12, 2022
চরিত্রগত লক্ষণ_Human Characteristic Symptoms:
  1. শান্ত
  2. লাজুক
  3. চট করে রেগে যায়
  4. দ্রুত চলাফেরা করে
  5. লোভী
  6. কটুভাষী
  7. সন্দেহযুক্ত
  8. খুঁতখুঁতে
  9. ছিদ্রা-ন্ধেষী
  10. লজ্জাহীন
  11. বোকার ন্যায় ব্যবহার
  12. দুশ্চরিত্রতা
  13. নিষ্ঠুরতা
  14. ঘৃণাপরায়ণ
  15. হিংসুক
  16. দুর্দান্ত ভাব
  17. অসন্তষ্ট
  18. প্রতিবাদ সহ্য করতে পারেনা
  19. প্রতিবাদ করার প্রবৃত্তযুক্ত
  20. ন্যায় ব্যবহার
  21. ছুড়ে ফেলে জিনিসপত্র
  22. অপরের মুখে থুতু দেয়
  23. গান করে
  24. দীর্ঘশ্বাস ফেলে
  25. সান্তনায় উপশম

চরিত্রগত লক্ষণ_Human Characteristic Symptoms








Case Taking and Repertory
May 08, 2021
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

হোমিওপ্যাথির মূলমন্ত্র হচ্ছে- "রোগ নয়, রোগীর চিকিৎসা।" একেকজন মানুষ অন্যজন থেকে সম্পূর্ণ আলাদা বা স্বতন্ত্র। তাই স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য বিবেচনায় প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা ওষুধ সিলেকশন করতে হয়- তা সে যে রোগেই আক্রান্ত হোকনা কেন। সঠিকভাবে রোগীর স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য নির্ণয় করার জন্য প্রয়োজন নির্ভুল কেস স্টাডি বা কেস টেকিং। 

স্বাভাবিকভাবেই কেস টেকিং এ ভুল হলে ওষুধ সিলেকশনে ও ভুল হবে। তাই হোমিওপ্যাথিতে নির্ভুল কেস টেকিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কেস টেকিং কে বলা যেতে পারে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মূল আর্ট বা শিল্প। হোমিও ডাক্তারদের সফলতা আর ব্যর্থতা অনেকাংশেই নির্ভর করে এই কেস টেকিং এর উপর। তাই হোমিও ডাক্তারদের সময় নিয়ে অনেক চিন্তাভাবনা ও যত্ন করে কেস টেকিং করতে হবে। নির্ভুল কেস টেকিং ছাড়া রোগীকে কখনোই পূর্ণাঙ্গ সুস্থ করে তোলা সম্ভব নয়।

কোন রোগী বা রোগীনী যখন ডাঃ এর কাছে আসেন, তখন থেকে আরম্ভ করে তাকে ওষুধ দেওয়া পর্যন্ত কতগুলো কাজ ধাপে ধাপে করতে হয়। এই কাজ গুলি হল, কেস টেকিং, প্রপার কেস এনামনেসিস, ইভ্যালুয়েশন অফ দ্যা সিম্পটমস, টোটালিটি অফ দ্যা সিম্পটমস এবং টোটালিটির উপর নির্ভর করে ওষুধের সিলেকশন। এই একই কাজ প্রত্যেক পেশেন্টের ক্ষেত্রেই করা হয়। কিন্তু এই কেস টেকিং বিষয়টি যত সঠিকভাবে করা যায়, উপযুক্ত ওষুধের নির্বাচন ও ততো সঠিক হয়ে থাকে। তাই বারবার কেস টেকিং এর উপর জোর দেওয়া উচিত।

হোমিওপ্যাথি হল বিজ্ঞান এবং কলা বিদ্যার সমন্বয়ে গঠিত এক বিশেষ চিকিৎসা পদ্ধতি। কেস টেকিং করার সময় আমাদের এই কলা বিদ্যায় পারদর্শিতা দেখাতে হবে। তাই যারা বর্তমানে হোমিওপ্যাথি নিয়ে পড়াশোনা করছে, তাদের প্রধান কাজ হচ্ছে রোগ নির্ণয় , রোগের প্যাথোফিজিওলজি, কোন একটি রোগে ওষুধ প্রয়োগের সাথে সাথে উপযুক্ত ম্যানেজমেন্ট কিভাবে করতে হয় ইত্যাদি বিষয়ে বিশেষভাবে নজর দেয়া।




Homeopathic Treatment Procedure
April 10, 2021
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

Homeopathic Treatment Procedure (HTP) can be divided into two parts –

Theoretical Part – 
  1. Organon’s lesson in Case Taking, 
  2.  Barrier to Collecting Symptoms, 
  3.  Evaluation of Symptoms, 
  4.  Taking the Case of the Disease, 
  5.  Repertorisation, 
  6.  Elimination of Rubrics, 
  7.  Selection of Medicine, 
  8.  Potency, Dose and Placebo.

Practical Part – 
  1. Total Collected Symptoms of a Case, 
  2. Mind - General, 
  3. Physical General, 
  4. Special Conditions, 
  5. Investigations, 
  6. Past History, 
  7. Family History, 
  8. Repertory to use, 
  9. Advices, 
  10. Steps of Treatment,  
  11. Administering Medicine, 
  12. Second subsequent Prescriptions.  

Theoretical Part of HTP:

1. Organon’s Lesion in about Treatment Procedure-

Dr. Hahnemann mentioned in different Aphorisms about HTP-

Aphorism–7 (last few lines) 
⏯-and thus, in a word, the totality of the symptoms must be principal, indeed the only thing the physician has to take note of in every case of the disease and to remove by means of his art, that it shall be cured and transformed into health. (Dudgeon) 

 ⏯-এবং এইভাবে, এক কথায়, লক্ষণসমষ্টিই হইবে প্রধান, বস্তুত একমাত্র জ্ঞাতব্য বিষয় যাহার সাহায্যে চিকিৎসক প্রতিটি রোগের ক্ষেত্রে বর্ননা নিবেন এবং তাহার চিকিৎসা নৈপুণ্য দিয়ে তাহা বিতাড়িত করিবেন, তখন ইহা আরোগ্য হইবে এবং স্বাস্থ্যে ফিরিয়া আসিবে। 

Aphorism-8 
It is not conceivable, nor can it be proved by any experience in the world, that, after removal of all the symptoms of the disease and the entire collection of the perceptible phenomena, there should or could remain anything else besides health, or that the morbid alteration in the interior could remain uneradicated. (Dudgeon) 

ইহা ধারণাতীত কিংবা পৃথিবীর কোন অভিজ্ঞতা দ্বারা প্রমাণিত হয় না যে, রোগের সমস্ত লক্ষণসমূহ ও বোধগম্য সমগ্র বিষয় আরোগ্য হলে স্বাস্থ্য ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট থাকে না, থাকা উচিৎ নয়। অথবা রোগের আভ্যন্তরীণ বিকৃতি নির্মূল না হয়ে পারে না। 

Aphorism-71
আরোগ্য বিধান প্রণালীকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন – 
১। রোগের আরোগ্য বিধান (Cure the Disease) করিবার জন্য কি জানা আবশ্যক (Knowledge of), তাহা চিকিৎসক কিভাবে নির্ধারণ করিবেন ? 
২। প্রাকৃতিক ব্যাধিকে নিরাময় করিবার জন্য উপকরণসমূহের অর্থাৎ ঔষধের রোগ উৎপাদনকারী ক্ষমতা (Pathogenetic Power of the Medicine) সম্পর্কে কিভাবে জ্ঞান লাভ করা যায় ? 
৩। প্রাকৃতিক ব্যাধিসমূহকে (Natural Diseases) দূর করিবার জন্য সেইসকল কৃত্রিম রোগ উৎপাদক বস্তুসমূহকে (Medicine) প্রয়োগ করিবার সর্বাপেক্ষা উপযুক্ত পদ্ধতি (Most Suitable Method) কি ?  

Aphorism-72    : Acute Disease and Chronic Disease. 
Aphorism-73    : Acute Diseases. 
Aphorism-74 – 77    : Chronic Diseases. 
Aphorism -78    : Chronic Miasms. 
Aphorism-79    : Syphilis and Sycosis. 
Aphorism-80 – 82    : Psora. 
Aphorism-83 – 90    : Examination and Writing of a Case of Disease. 
Aphorism-91 – 98    : Investigation of Acute & Chronic Disease. 
Aphorism-99 – 101    : Epidemic and Sporadic Disease. 
Aphorism-102 & 104    : Sketch of the Disease Picture. 
Aphorism-103    : Epidemic Disease. 


2. Barrier to Collecting Symptoms-

 অনেক সময় রোগলিপি নেয়ার পরে চিকিৎসক সন্তষ্ট হতে পারেন না। মনে হয় কোথায় যেন ভুল হয়েছে। তা’ রোগীর অসম্পূর্ন বা অতিরঞ্জিত বা ভুল বর্নণা দেয়ার কারনে। সেটি এমন – 
  • To Many Unnecessary Symptoms – with his case of disease, due to – 
১। রোগী ভাবে, সে হয়তো সব বলতে পারে নি। তাই কিছু অনুমানে বলে থাকে, 
২। রোগী ভাবে, চিকিৎসক এই ধরনের উত্তরে সন্তষ্ট হবেন, তাই তিনি বাড়িয়ে বলেন, 
৩। রোগী ভীত হয় এই ভেবে যে সে মরে যাবে, তাই অতিরঞ্জিত করে উত্তর দেয়।  
  • Less Numbers of  Symptoms, due to – 
১। রোগী তার রোগ সম্পর্কে  কাউকে জানাতে চায় না (hiding tendency),
             যেমন -রাজনীতিবীদের ego বা সুন্দরী নারীর Shame, ইত্যাদি, 
২। রোগী তার রোগকে অবহেলা করেন, ভাবেন, কিছুই হয় নি। 
৩। রোগী রোগের কথায় ভীত হয়ে চুপসে যান, বর্ননা দিতে চান না। 


3. Evaluation of the Symptoms-
1. Total Patient Symptoms – একটি রোগীর মধ্যে একই সময়ে আবস্থান করা সবগুলো রোগের লক্ষণসমূহকে Total Patient Symptoms (TPS) বলা হয়।

2. Total Disease Symptoms – বর্তমানে কষ্ট দেয়া রোগটির লক্ষণসমূহকে (which are manifesting or representing the disease), যাহা আরোগ্য করতে চাচ্ছি (which is going to cure), সেগুলোই Total Disease Symptoms (TDS) বা Complete Disease Picture (CDP).

3. Existing Symptoms
– ইহাই হলো, রোগীর এক সময়ে পাওয়া সম্পূর্ন প্রকাশিত লক্ষণসমূহ বা Existing Symptoms (ES). এতে Total Disease Symptoms-সহ কিছু অন্য রোগের Sparking Symptom/s দেখা যেতে পারে। যেমন – রোগীর জ্বর অবস্থায় মাইগ্রেনের (migrane) ব্যথা দেখা দিলো, যাহা জ্বরের সাথে সম্পৃক্ত নয়।

4. Chief Complaints and Round up Symptoms – একজন রোগী যখন চিকিৎসকের কাছে আসবেন, তিনি তার সমস্যাগুলো তুলে ধরার সময়ে যে সমস্যাটিকে জোর দিবেন (marked), সেই লক্ষন-ই Chief Complaint. যেমন – রোগী বললো, তার কয়েকদিন যাবৎ পেটে ব্যথা বা Abdominal Pain হচ্ছে। 
    চিকিৎসক এই Chief Complaint-কে নিম্নে বর্নিত অবস্থার আঙ্গিকে Round up করবেন।   
       a. Location, 
       b. Causation, 
       c. Sensation, 
       d. Condition, 
       e. Character/Type, 
        f. Modalities. 
    হয়তো Round up শেষে দেখা যাবে, Gastric ulcer (Disease) হয়েছে।

    5. Characteristic Symptoms – 
    Characteristic লক্ষণ বুঝতে হলে আমরা অর্গাননের Aphorism 153 দেখতে পারি। সেখানে Hahnemann বলেন, “In this search for a homoeopathic specific remedy . . . . In this comparison of the collective symptoms of the disease with the symptoms of medicines, the more striking, singular, uncommon and peculiar (Characteristic) sign and symptoms of the case are especially and almost solely to be kept in view; … … … … …”.  
    আবার Aphorism 154 এ দেখতে পাই, “If the antitype constructed from the list of symptoms of the most suitable medicine contain those peculiar, uncommon, singular and distinguishing (Characteristic) symptoms, which are to be met with in the disease to be cured in the greatest number and in the greatest similarity, … …”. 
    অতএব, আমরা বলতে পারি, Characteristic Symptoms গুলো হচ্ছে distinguishing symptoms; যাহারা peculiar, uncommon, singular, striking বা particular-ও হতে পারে। (Aphorisms. – 95,102,104,164,165,178 & 209)  

    6. Particular symptoms – একটি অঙ্গে যে সমস্ত লক্ষণসমূহ পাওয়া যায়, সেগুলো particular. সেগুলো বেশীর ভাগই দেহের Anatomy –র সাথে সম্পৃক্ত, বেশীর ভাগই বাহ্যিক, বেশীর ভাগই Particular লক্ষণ হবার জন্য সম্ভাবনাযুক্ত। 
    কিন্তু যখন তারা modalities দ্বারা নির্ধারিত হয়, তখন তারা Particular থেকে General এ চলে আসে। (SM Gunavante, p-69). যেমন – 
    “No thirst during fever”, or 
    “raging thirst with no desire to drink”,
    “thirst during cold stage”, 
    “thirstless during the period of high temperature”. 
    এই সমস্ত লক্ষণই একজন স্বতন্ত্র ব্যক্তির জন্য ও কিছু ঔষধের জন্য Particular. 
     H A Robert বলেন, যখন কোন অবস্থার হ্রাস-বৃদ্ধি যে কোন একটি স্থানে সীমাবদ্ধ না থেকে সমস্ত দেহ বা কিছু অংশে দেখা যায়, তখন তাহা রোগীটির জন্য as a whole হয় ও রোগটির জন্য General হয়ে যায়। (SM Gunavante, p-6০) 

    7. Concomitants (আনুসাঙ্গিক লক্ষণ)– এই লক্ষণগুলো ততটা প্রকট নয়। কিন্তু রোগের লক্ষণের সাথে সম্পৃক্ত। ইহা সর্বক্ষেত্রে হয় না, তবে কিছু রোগীর ক্ষেত্রে পাওয়া যায়। যেমন – 
    Piles বা Hemorrhoid এর ক্ষেত্রে – 
    প্রধান লক্ষণ গুলো হচ্ছে – মলদ্বারে ফুলা অংশ (ভিতরে বা বাইরে), Constipation, রক্তপড়া। তবে কেহ কেহ বলেন – মলদ্বারে ব্যথা বা চুলকানো আছে। 
    আগের লক্ষণগুলো দিয়েই Piles নিশ্চিত হয়, তবে এ’ক্ষেত্রে “মলদ্বারে ব্যথা বা চুলকানো” সহ-ই totality of the symptoms of the disease পূর্ন হয়েছে। 

    Dr. H A Robert জোর দিয়ে বলেন, “কোন রোগের ক্ষেত্রে আনুসাঙ্গিক একটি লক্ষণ (Concomitants) ইহার হ্রাস-বৃদ্ধির গুনগত অবস্থা সম্পূর্ন করে। একই ভাবে আনুসাঙ্গিক লক্ষণটি রোগের Totality পূর্ণ করে”। (S M Gunavante, Introducing to Homoeopathic Prescribing, p-59) 
    যেমন – আমাশয়ে, বাহ্যের পরে দুর্বলতা দেখা দেয়।

    4. Taking the Case of the Disease- 
     
    প্রতিটি Case Taking তিনটি অবস্থায় সীমাবদ্ধ থাকে। 
       ১। ব্যক্তিনিষ্ঠ লক্ষণসমূহ (Subjective Symptoms), ও প্রকাশ করা সব ব্যক্তিনিষ্ঠ লক্ষণের পরীক্ষা করা, 
       ২। বস্তুনিষ্ঠ লক্ষণসমূহ (Objective Symptoms) ও রোগ সাপেক্ষে রোগীর একটি বিষদ শারীরিক পর্যবেক্ষণ, নিদানিক (Pathological) পরীক্ষা এবং  
       ৩। বর্নণা লেখা (Case Recording), সমস্ত সম্ভাব্য পর্যবেক্ষণ ও তথ্যসমূহ। 

     চতুর্থ বিষয়টি বিশেষ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য -  
       ৪। ব্যবস্থাপনা লেখা (Prescription Writing)।  

    ১। ব্যক্তিনিষ্ঠ লক্ষণসমূহ (Subjective Symptoms) – যে লক্ষণগুলি রোগী নিজেই বর্নণা দেন, সেইগুলোই ব্যক্তিনিষ্ঠ লক্ষণ। যেমন – ব্যাথা, ঠান্ডা ও গরমের  সংবেদনশীলতা, কেমন ভয় বা অস্থিরতা, কি রকম অবসাদগ্রস্থতা বা দুর্বলতা, শক্তভাবের ধরণ ইত্যাদি। তাছাড়া, রোগীর অভ্যন্তরীণ অবস্থার বর্নণাসমূহ (শারীরিক ও মানসিক), যা চিকিৎসককে প্রতিটি ব্যক্তির জন্য আলাদা বর্নণা (Individualization of the Case) পেতে সহায়তা করে। 
    চিকিৎসককে সর্বদাই বর্নণা সংগ্রহে যত্নবান হতে হবে, ধৈর্যশীল ও বুদ্ধিমত্তার সাহায্য নিতে হবে এবং ব্যক্তিনিষ্ঠ লক্ষণের সঠিক প্রকৃতি ধারণে সতর্কতা অবলম্বণ করতে হবে।

    ২। বস্তুনিষ্ঠ লক্ষণসমূহ (Objective Symptoms) – এখানে কখনো পরীক্ষকের পর্যবেক্ষণ বিরাট একটি ভূমিকা রাখে, যা চিকিৎসক তার ইন্দ্রীয় ব্যবহার করে এই লক্ষণসমূহের মর্মার্থ আহরণ করতে সমর্থ হন। যেমন – চোখ দিয়ে দেখে, কানে শুনে, গন্ধ নিয়ে, স্পর্শ করে, অঙ্গুলি পর্যবেক্ষনের (Percussion) মাধ্যমে। 
    শিশু ও বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বস্তুনিষ্ঠ লক্ষণসমূহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে পর্যবেক্ষক সতর্কতার সাথে কাজ করলে দ্রুত সফলতা চলে আসে। 
    তা’ছাড়া বড়দের ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত ভুল তথ্য পর্যবেক্ষকের সুক্ষ্ম পর্যবেক্ষনের মাধ্যমে সংশোধন করা সম্ভব। ইহা ব্যতিরেকে অনেক সময় রোগ আরোগ্য সম্ভব নয়। 

    ৩। বর্নণা লেখা (Case Recording) – চির রোগ ও অচির রোগের জন্য আলাদা রেজিষ্টার খাতা, বা ব্যক্তি বিশেষে আলাদা করা ছোট খাতায় বর্নণা লেখা উচিৎ ও সংগ্রহ করা প্রত্যেক চিকিৎসকের কর্তব্য। 
    বর্নণা লেখার সময়ে রোগীকে কোন প্রকার বাধা না দিয়ে রোগী যা বলে তাহাই নম্বর দিয়ে, প্রয়োজনে লাইন খালি রেখে লিখে যেতে হবে। রোগীর বলা শেষ হলে চিকিৎসক প্রশ্ন করবেন বা রোগবর্নণা সম্পূর্নকরণ (Round up) এর জন্য প্রয়োজনীয় লক্ষণগুলো সম্পূর্ণ করবেন। 
    সবার আগে চিকিৎসক রোগীর ব্যক্তিগত তথ্য জিজ্ঞেস করে লিখবেন। এতে রোগী চিকিৎসকের কাছে কিছুটা সহজভাবে কথা বলতে সাহসী হবেন। আর ব্যক্তিগত তথ্য পরবর্তী সময়ে চিকিৎসকের প্রশ্ন করায় সহায়তা করবে।   

    ৪। ব্যবস্থাপনা লেখা (Prescription Writing) – হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপনা রোগীকে লিখে দেয়া জরুরী নয়। তবে আনুসাঙ্গিক বিশেষ ক্ষেত্রে দিতে হয়। 
    * যে কারণে জরুরী নয় – 
    ক) দ্বিতীয় ব্যবস্থাপনায় পরবর্তী লক্ষণ অনুযায়ী ব্যবস্থাপনা পরিবর্তিত হয়ে যায়। 
    খ) হোমিওপ্যাথিক ঔষধের পার্শপ্রতিক্রিয়া না থাকায় পূর্ব ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন হয় না। 
    গ) একই ব্যবস্থাপনা ব্যবহার করে পরবর্তিতে বারংবার ঔষধ খেলে রোগের উন্নতি হয় না।
    ঘ) অন্য চিকিৎসক এই ব্যবস্থাপনা দেখলে তার আঙ্গিকে ব্যবস্থাপনা দেয়া বিঘ্নিত হবে।  
    * যে কারণে দিতে হয় – 
    ক) চাকুরী ক্ষেত্রে, 
    খ) বিদেশে ঔষধ পাঠাতে হলে। 

    Repertorisation: 
    -Classification of Repertory
    -Levels of Classification
    • Level – 1: Overall appearance
    1. Book repertory, 
    2. Card repertory, 
    3. Software repertory.  
    • Level – 2: Internal formatting
    1. Puritan group, 
    2. Logical utilitarian group,  
    • Level – 3: Group Characteristics
    1. General Repertories, 
    2. Regional Repertories, 
    3. Particular Repertories, 
    4. Alphabetical Repertories, 
    5. Concordance Repertories, 
    6. Comparative Repertories, 
    7. Pathogenic Repertories, 
    8. Reference Repertories, 
    9. Therapeutic digest, 
    10. Card Repertory, 
    11. Computer Repertories. 

    Techniques of Repertorisation:
    সংগ্রহকৃত লক্ষণসমূহ থেকে “লক্ষণের মান নির্ধারন ও ঔষধ নির্বাচন” (Repertorisation) -এর জন্য পাঁচটি কৌশল অবলম্বণ করা হয়। যেমন – 
    1. রোগের লক্ষণের সাথে রিপার্টরীর ঘনিষ্ঠতা (Familiarity with the Plan of Repertory), 
    2. চরিত্রগত লক্ষণ বের করা (Eliciting the Characteristic Symptoms), - রোগের লক্ষণ থেকে, যেমন – মন, হ্রাস-বৃদ্ধি, সংবেদন, অবস্থান ও আনুসাঙ্গিক লক্ষণ। 
    3. ঘনিষ্ঠতা ও চরিত্রগত লক্ষণের আঙ্গিকে রুব্রিক নির্ধারণ (Felicity acquired through Familiarity with the Repertory), 
    4. রুব্রিকের মাধ্যমে রিপার্টরির বিন্যাশ প্রস্তুত করা (Preparing a Repertorial Analysis of the Selected Rubrics), 
    5. মেটেরিয়া মেডিকার সাথে চুড়ান্তভাবে মিলিয়ে দেখা (Final Check up with the Materia Medica)।  




    Introduction to Case Taking & Repertory
    April 09, 2021
    -------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
    কোন রোগী বা রোগীনী যখন ডাঃ চেম্বারে এসে হাজির হন, তখন থেকে আরম্ভ করে তাকে ওষুধ দেওয়া পর্যন্ত কতগুলো কাজ ডাঃ ধাপে ধাপে করে থাকেন। এই কাজ গুলি হল, কেস টেকিং, প্রপার কেস এনামনেসিস, ইভ্যালুয়েশন অফ দ্যা সিম্পটমস, টোটালিটি অফ দ্যা সিম্পটমস এবং টোটালিটির উপর নির্ভর করে ওষুধের সিলেকশন। এই একই কাজ ডাঃ প্রত্যেক পেশেন্টের ক্ষেত্রেই করে থাকেন। কিন্তু এই কেস টেকিং বিষয়টি যত সঠিকভাবে করা যায়, উপযুক্ত ওষুধের নির্বাচন ও ততোই সঠিক ভাবে হয়ে থাকে। তাই Doctor বারবার কেস টেকিং এর উপর জোর দিয়ে থাকেন।

    Introduction:
    • Repertory and meteria medica are twin pillars for successful practice of homeopathy.
    • Proficiency in the art of prescribing in homeopathy can be achieved by constant and diligent study of the remedies given in materia medica, with reference to their place value given in the repertory.
    • To find a suitable medicine in the shortest possible time, busy practitioners and sincere physicians are not satisfied with one type of repertory.


    “A Case well taken is half cured”. 
    হোমিওপ্যাথির একজন মহান পুরুষ বলেছেন, “সুন্দরভাবে লক্ষণসমূহ সংগ্রহ করা হলে তাতে রোগ অর্ধেক ভাল হয়ে যায়”।

    Aphorism – 3
    একজন চিকিৎসকের জন্য তিনটি জিনিস সম্পর্কে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন, 

    চিকিৎসককে পরিস্কারভাবে জানতে হবে, “what is to be cure in Disease”, 
    অর্থাৎ বলা যায়, “in every individual case of disease” (রোগের ক্ষেত্র)। 
    যদি তিনি জানেন, “what is curative in medicines”,

    অর্থাৎ প্রত্যেকটি ভেষজের মধ্যে কি আরোগ্যশক্তি নিহিত আছে (knowledge of medicinal power), এবং তিনি যদি জানেন, রোগীর ভিতরের রোগ যাহা তিনি পেয়েছেন ও ইহার জন্য ঔষধের আরোগ্য শক্তি – তাহলে আরোগ্য নিশ্চিত।

    Aphorism – 5 
    রোগ আরোগ্য করার সহায়তার জন্য চিকিৎসকের জানা প্রয়োজন -- 
    • Exciting Cause (উদ্দীপক কারন), 
    • Fundamental Cause (মূল কারন); রোগ-বিষ দ্বারা উদ্ভুত রোগের মূল কারণ।  
    Aphorism – 6 
    • Unprejudiced observer (পক্ষপাতশূন্য দ্রষ্টা),  
    Aphorism – 7 
    … … … and thus, in a word, the totality of the symptoms must be the principal, 
    indeed the only thing the physician has to take note of in every case of disease and 
    to remove by means of his art, in order that it shall be cured and transformed into health. 

    Aphorism – 8 
     ইহা ধারণাতীত কিংবা পৃথিবীর কোন অভিজ্ঞতা দ্বারা প্রমানিত হয় না যে, রোগের সমস্ত লক্ষণসমূহ (removal of all the symptoms of the disease) এবং বোধগম্য সমগ্র বিষয় তিরোহিত হইলে স্বাস্থ্য ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট থাকে বা থাকা উচিৎ, অথবা রোগের অভ্যন্তরীণ বিকৃতি নির্মূল না হইয়া থাকিতে পারে। 

    Anamnesis – 
    লক্ষণগুলোকে যেভাবে গ্রহণ করা হবে, যেভাবে সাজাতে হবে, তাকেই বলা হয় Anamnesis. যার উপর নির্ভর করে রোগের আরোগ্য। 

    হোমিওপ্যাথির বিভিন্ন মনীষীরা এই লক্ষণ সংগ্রহের পদ্ধতিকে বিভিন্নভাবে সাজিয়েছেন। তন্মধ্যে কেন্টের পদ্ধতিই বেশী গ্রহণযোগ্য। আজ এখানে আমরা Kent, Stern, Boger, Boericke ও হোমিওপ্যাথির প্রতিষ্ঠাতা Hahnemann এর পদ্ধতি সম্বন্ধে জানবো। 

    Kent- যে বিশেষ ধরনের লক্ষণের উপর গুরুত্ব দেন, তা হচ্ছে – 
    • Mind-General (মন-সাধারণ): will, understanding, intellect. 
    • Physical General (দৈহিক-সাধারণ): time, temperature, weather position, motion, external stimuli, eating, drinking, sleep, clothing and bathing. 
    • Particulars (বিশিষ্ট): strange (বিস্ময়কর), rare (দূর্লভ), peculiar (স্বতন্ত্র), and the modalities (হ্রাস-বৃদ্ধি) of the particulars.  

    Kent বলেন, নির্দিষ্ট মনের লক্ষণগুলি ৩ থেকে ৭ টি পর্যন্ত পাওয়া যেতে পারে। তারপর চিকিৎসক লক্ষনসমূহের মধ্য থেকে উল্লেখিত ক্রমানুসারে প্রধান সাধারণ লক্ষণগুলি (Chief General) বের করে নিবেন। তখন চিররোগ চিকিৎসার জন্য কাজের একটি ক্ষেত্র তৈরী হবে। 

    এ লক্ষনগুলোকে Repertorize করে ৫টি ঔষধে সীমাবদ্ধ করে আনবেন। 

    তারপর তিনি বিশিষ্টগুলোকে Particulars মান নির্ধারণ করবেন এবং দেখবেন, ঔষধ ৫টির কোনটি কিভাবে লক্ষণসমষ্টিকে আবদ্ধ করে। 

    তারপর তিনি অবশ্যই মেটেরিয়া মেডিকা থেকে ঔষধ ৫টি পড়বেন, কোনটি রোগীর অত্যন্ত কাছাকাছি। সেটিকেই প্রদান করবেন। 

    Stern রোগ বর্ননা সংগ্রহ করার পর তন্মধ্য থেকে ৫/৬ টি লক্ষণ পছন্দ করেন। যা হচ্ছে – 
    • ১। মন (Mind) – ১টি, 
    • ২। নৈদানিক (Pathological) – ১টি, 
    • ৩। বস্তুনিষ্ঠ (Objective) – ১টি, 
    • ৪। দৈহিক সাধারণ লক্ষণ (Physical General) – ২টি। 
    Bogar’s General analysis - 
    Bogar কয়েকটি লক্ষণ পছন্দের কথা বলেছেন, কিন্তু নির্দিষ্ট কোন মাত্রা দেন নি। 
    তন্মধ্যে – 
    ১। নৈদানিক সাধারণ (Pathological General) লক্ষনের উপর বিশেষ জোর দেন। 
    উদাহরণ স্বরূপ- যদি একটি রোগাবস্থায় বিভিন্ন ক্ষতকারক ক্ষরণ (Excoriating discharge) থাকে, তবে তা রুব্রিক ক্ষত (Rubric acrid) হিসেবে Bogar এর সাধারণ বিশ্লেষনে (General Analysis) স্থান পায়। 

    Boericke সমস্ত লক্ষণগুলিকে দুই শ্রেনীতে ভাগ করেন। যথা – 
    ক) মূলজ (Basic) - 
      ১। সচরাচর (Common), 
      ২। রোগ নির্ণয় সম্পর্কিত (Diagnostic), 
      ৩। রোগবিদ্যা সম্বন্ধীয় (Pathologic)। 
    খ) নিশ্চিত (Determinative) – 
      ১। আত্মনিষ্ঠ (Subjective), 
    ২। হ্রাসবৃদ্ধি (Modalities), ও  
    ৩। সাধারণ (General)। 
     নির্দিষ্ট বড় বড় সাধারণ রুব্রিক (Large General Rubric) বেছে নিবার পক্ষপাতী। 


    হোমিওপ্যাথির প্রতিষ্ঠাতা Hahnemann এর  এর ১৫৩ এফোরিজম অনুযায়ী পাওয়া যায়, যে রোগটি আরোগ্য করা হবে (the disease to be cure) তার সর্বাপেক্ষা অধিক সংখ্যক লক্ষণ (maximum of the collective symptoms) ঔষধের লক্ষণ তালিকার অনেকটা কাছাকাছি (similarity) চিত্র প্রদান করবে এটাই হবে সর্বাপেক্ষা উপযুক্ত ঔষধ (topmost suitable medicine)। 
    তবে এক্ষেত্রে Hahnemann তিন প্রকার লক্ষণের উপর বেশী গুরুত্ব দেন। এগুলো হচ্ছে – 
    ১। অধিক প্রভাব সৃষ্টিকারী (striking) লক্ষণ, 
    ২। অনন্য (Singular) লক্ষণ, 
    ৩। বিরল (Uncommon) ও স্বতন্ত্র (Peculiar) [চরিত্রগত (Characteristic)] প্রতীকী চিহ্ন ও লক্ষণসমূহ (signs and symptoms)। 

    Past History of case taking:
    1. Medical
    2. Geriatric giants
    3. Surgical
    4. Sleep
    5. Leisure
    6. Exercise
    7. Nutritional status
    8. Health promotion
    9. Sensory deprivation
    10. Accidents and trauma
    11. previous hospitalization
    12. Medications review
    13. social history, advance directives

    Ads 728x90