Blood Pressure - Rectopen

Download Free Android Apps

Ads 728x90

Blood Pressure

Blood Pressure Chart: হৃৎপিণ্ড থেকে রক্ত প্রবাহের সময় ধমনীতে যে চাপের সৃষ্টি হয়, তাকে ব্লাড প্রেশার বা রক্তচাপ বলে। এক জন সুস্থ স্বাভাবিক ব্যক্তির গড় রক্তচাপ সাধারণত স্থির থাকে। যদিও দৈনিক ছোটখাটো ওঠা-নামা দেখা যায়। যেমন-- বিশ্রাম নেওয়ার সময় রক্তচাপ কিছুটা হলেও হ্রাস পায় এবং উত্তেজিত হয়ে গেলে বা মানসিক অস্থিরতার মধ্যে থাকলে ব্লাড প্রেশার আবার কিছুটা বেড়ে যায়।

ব্লাড প্রেশার মিলিমিটার মার্কারি (mmHg) ইউনিটে পরিমাপ করা হয় এবং দু’টি মানের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয় - সিস্টোলিক প্রেশার এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার। যার সংখ্যা বেশি, তাকে বলা হয় সিস্টোলিক চাপ এবং যার সংখ্যা কম, তাকে বলা হয় ডায়াস্টোলিক চাপ। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, কোনও ব্যক্তির রক্তচাপ ১২০/৮০ mmHg হলে ১২০ হল সিস্টোলিক নম্বর এবং ৮০ হল ডায়াস্টোলিক নম্বর।

রক্ত চাপ বলতে কি বোঝায়?
হৃৎস্পন্দনের হার, হৃদ কম্পন,অক্সিজেনের সমপৃক্তি, এবং শরীরের তাপমাত্রারর মত রক্তচাপ একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষন। প্রাপ্তবয়স্ক লোকের সাধারণ স্থির রক্তচাপ প্রায় ১২০ মিলিমিটার পারদচাপ সংকোচক এবং ৮০ মিলিমিটার পারদচাপ প্রসারক। সংক্ষেপে ১২০/৮০ মিমিপারদ।

ব্লাড প্রেসার এর লক্ষণ কি?
ব্লাডপ্রেশার সমস্যায় কয়েকটি ক্ষেত্রে দেখা দিতে পারে এই লক্ষণ (High Blood Pressure Symptoms) - মাথা ব্যথা, খুব ঘাম হওয়া, মাথার পিছনে ব্যথা, হাঁফ ধরা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এমন কোনও লক্ষণ দেখা দিলেই আপনাকে অবশ্যই হতে হবে সাবধান।


ব্লাড প্রেসার হওয়ার কারণ কি?
প্রাথমিক উচ্চ রক্তচাপের বিভাগ হল একটি অ-নির্দিষ্ট জেনেটিক বা জীবনধারার কারণের কারণে সৃষ্ট একটি অবস্থা, যা 90-95 শতাংশ ক্ষেত্রে দায়ী। ধূমপান, অ্যালকোহল, শরীরের ওজন, অতিরিক্ত লবণ লাইফস্টাইল ফ্যাক্টর যা উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায়। সেকেন্ডারি হাই ব্লাড প্রেসার ক্যাটাগরির ক্ষেত্রে পাঁচ থেকে ১০ শতাংশের জন্য দায়ী।

মানুষের রক্তের চাপ কত?
একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের রক্তচাপ থাকে ১২০/৮০ মিলিমিটার মার্কারি। কারও ব্লাড প্রেশার রিডিং যদি ১৪০/৯০ বা এর চেয়েও বেশি হয়, তখন বুঝতে হবে তার উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে। অন্যদিকে রক্তচাপ যদি ৯০/৬০ বা এর আশেপাশে থাকে, তাহলে তাকে লো ব্লাড প্রেশার হিসেবে ধরা হয়।

সিস্টোলিক ও ডায়াস্টোলিক প্রেসার কি?
প্রতিটি হৃৎস্পন্দনের সময় হৃৎপিণ্ড সংকুচিত হয় এবং সেই চাপে রক্ত সমগ্র শরীরের ধমনিতে ছড়িয়ে পড়ে। রক্তনালির দেয়ালে এ সময় রক্ত যে চাপ দেয়, এটিই হচ্ছে সিস্টোলিক প্রেশার। আর দুটি হৃৎস্পন্দনের মধ্যবর্তী সময়ে অর্থাৎ হৃৎপিণ্ড যখন শিথিল থাকে, সে সময়ে ধমনির গায়ে রক্তের যে চাপ বিরাজমান থাকে, সেটাই ডায়াস্টোলিক প্রেশার।

লো প্রেসার কমানোর উপায় কি?
হঠাৎ করে লো প্রেসার দেখা দিলে এক কাপ কফি খেতে পারেন। স্ট্রং কফি, হট চকলেট, কমল পানীয়সহ যে কোনো ক্যাফেইনসমৃদ্ধ পানীয় দ্রুত ব্লাডপ্রেসার বাড়াতে সাহায্য করে। আর যারা অনেক দিন ধরে এ সমস্যায় ভুগছেন, তারা সকালে ভারী নাশতার পর এক কাপ কফি খেতে পারেন।


ব্লাড প্রেসার এর হোমিও ঔষধ
Rauwolfia Serpentina Q- রাউলফিয়া
Crataegus Oxyacantha Q -ক্রেটিগাস অক্সিয়াকান্থা







Add Comments

Ads 728x90