নিজস্বকথাঃ
১। দৃঢ়তার অভাব ও শীতার্ততা, কোষ্ঠবদ্ধতা।
২। মাথার এবং পায়ের তলায় দুর্গন্ধ ঘাম বা বাধাপ্রাপ্ত ঘামের কুফল।
৩। উত্তাপে উপশম এবং অমাবস্যায় ও পূর্ণিমায় বৃদ্ধি।
৪। টিকাজনিত কুফল।
ক্রিয়াস্থল-- রক্ত, মাংস, মস্তিস্কের স্নায়ু, পিত্ত, মুত্র, পরিপোষণ, গ্লান্ডস ,অশ্রুস্থলী, ফিসচুলা, অস্থি, মিউকাস মেমব্রন, চামড়া ইত্যাদির উপর এর ক্রিয়া দেখা যায়।
প্রস্তুত প্রনালী-- সিলিকা ও কার্বনেট অব সোডিয়ামকে একত্রে উত্তাপে দ্রবিভূত করে যা দ্রবিভূত থাকবে তাকে ছেঁকে হাইড্রোক্লোরিক এসিড সংযোগে অধঃপতিত করে নিতে হবে। এটা শ্বেত বর্ণ বিচুর্ণ। এর কোন স্বাদ ও গন্ধ নেই।
ঔষধ প্রস্তুত প্রনালী-- পিওর সিলিকা নিয়ে হোমিওপ্যাথিক ফার্মাকোপিয়া অনুযায়ী বিচুর্ণ প্রস্তুত হয়। দৈহিক স্বীকৃতিঃ- যদিও নানা প্রকার উদ্ভিজ্জ- ঘাস-তৃন, শস্য প্রভৃতিতে এই ধাতব লবণ প্রচুর পরিমানে পাওয়া যায়, তথাপি জীব জন্তুথেকে, বিশেষ উচ্চ শ্রেনীর জীব দেহে অল্পই থাকে। মেরুদণ্ডের কশেরুকা অস্থিতে সামান্য সিলিসিয়া পাওয়া যায়। রক্ত, মুত্র, পিত্ত প্রভৃতি দাহ করে যে ছাই পাওয়া যায় ওটাতে সামান্য পরিমানেই থাকে। ডিমের শ্বেতাংশ এলবুমিন পদার্থ ৭% এবং মানুষের চুল, নখ ও ত্বকে কিছু বেশী পরিমাণে আছে।
হোমিওপ্যাথিক স্বীকৃতি-- ডাঃ হ্যানিম্যান এটা প্রথম পরীক্ষা করেন। ক্রনিক ডিজিজ নামক পুস্তকের তৃতীয় খণ্ডে ১৮২৮ খ্রীঃ প্রথম লিপিবদ্ধ করা হয়।
চরিত্রগত লক্ষণঃ
- ১) অমাবশ্যায় বা পুর্নিমাতে বৃদ্ধি।
- ২) স্ক্রু-ফুলা ও রিকেটিক ধাতু।
- ৩) পায়ের ঘামে দুর্গন্ধ ।
- ৪) পদ ঘর্মহেতু রোগ।
- ৫) উত্তাপে পীড়ার উপশম।
- ৬) মন মেজাজ খিটখিটে।
- ৭) টিকা দেওয়ার কুফল।
- ৮) প্রস্তর খোদাইকারিদের ফুসফুসের পীড়া।
- ৯) অতিশয় রাক্ষুসে ক্ষুধা।
- ১০) গরম খাদ্য ও রান্না খাদ্য খেতে অনিচ্ছা।
- ১১) শীতল খাদ্য ও কাঁচা ফলমূল খেতে ইচ্ছা।
- ১২) দুধ ও মাছ অসহ্য।
- ১৩) দুর্দম্য কোষ্ঠ বদ্ধতা।
- ১৪) জলে কাজ করার জন্য ঋতু স্রাব।
- ১৫) স্তন্যদানকালে স্ত্রীলোকের যোনির রক্তস্রাব।
- ১৬) কাঁটা আলপিন বা পারদ দোষ দেহ থেকে বার করার একমাত্র ঔষধ।
- ১৭) হাজাকর শ্বেতপ্রদর।
- ১৮) সর্বাধিক নালী ক্ষত।
- ১৯) যক্ষার দুর্বলতা ও নৈশ ঘর্ম।
- ২০) আলপিন বা সুঁচ খুঁজতে থাকা।
- ২১) ছানি।
- ২২) বাত ঠাণ্ডায় বৃদ্ধি।
- ২৩) চক্ষুর তারা সংকুচিত।
- ২৪) চর্মরোগ চুলকালেই বৃদ্ধি।
- ২৫) ঘর্ম বন্ধ হয়ে পীড়া।
- ২৬) দুর্বল ও কৃমি প্রধান বালকের পীড়া।
- ২৭) পদ র্ঘম লুপ্ত হয়ে পীড়া।
- ২৮) দুই ঋতুর মধ্যে রক্ত মিশ্রিত স্রাব নিঃসরণ।
- ২৯) ঋতুর পরিবর্তে সাদা জলের মত স্রাব।
- ৩০) অনিয়মিত স্রাব।
- ৩১) বৃদ্ধদের ব্রংকাইটিস পীড়া।
- ৩২) পৃষ্ঠব্রন, ব্রন, আঙ্গুলহাড়া থেকে গাঢ় হলুদ বর্ণের পুঁজ নিঃসরণ।
মানসিক লক্ষণঃ-
- ১) বিবেচনা শক্তি কম, কোন কার্যে মনোনিবেশ করতে পারেনা।
- ২) রোগী ভরসাহীন, আশাহীন, অবসন্ন ও ভীত।
- ৩) জীবনকে তুচ্ছ ও বিরক্তিজনক ভাবে।
- ৪) স্নায়বিক অবসন্নতা।
- ৫) সর্বদা চুপ করে থাকে।
- ৬) অত্যন্ত খিটখিটে, সদাই রেগে আগুন হয়ে থাকে।
- ৭) আলপিনের কথা ভাবে ও আলপিন পেলে গননা করে।
- ৮) মানসিক পরিশ্রম করতে পারেনা।
- ৯) কোনও কাজ আরম্ভ করার সময় তার খুব ভয় হয় কিন্তু কোন প্রকারে যদি তাকে সে কাজে লাগাতে পারা যায় তবে সে চমৎকার ভাবে শেষ করতে পারে।
- ১০) সর্বদা ক্রন্দনশীল।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃ-
- ১) স্ক্রু-ফুলাগ্রস্থ শিশু।
- ২) দন্তোতগমনকালীন কৃমির পীড়াযুক্ত শিশু।
- ৩) রিকেটীক ধাতুগ্রস্ত, মাথা ধরা, মস্তকের জোড়া আলগা।
- ৪) যাদের মাথায় অধিক ঘাম হয়, তাদের পীড়া।
- ৫) যাদের পেট বড়, গোড়ালী দুর্বল, বিলম্বে চলতে শেখে, স্নায়বিক ও উত্তেজিত প্রভৃতি রোগী।
- ৬) যাদের চর্ম শুষ্ক, মুখ দিয়ে লাল ঝরে।
- ৭) যাদের নৈশঘর্ম হয়-পায়ে অত্যাধিক ঘাম হয়।
- ৮) মুখ ফ্যাকাসে, চর্ম পাতলা ও দুর্বল ব্যক্তি।
- ৯) যাদের পেশী শিথিল।
- ১০) মাছের কাঁটা, সুঁই, ভগ্ন অস্থি খণ্ড বা কাঁটা বিঁধে যাদের ভীষণ কষ্ট দেয়। ১১) যারা শারীরিক ও মানসিক পুষ্টি হীন।
- ১২) ঘাম না হয়েও যাদের পায়ের তলায় খুব দুর্গন্ধ বার হয়।
- ১৩) যাদের নখ শুষ্ক ও ভগ্ন প্রবন, নখের চারিদিকে ও নীচে পুঁজ হয়।
- ১৪) স্নায়ু, মস্তিস্ক, মেরু-মজ্জা জনিত যাদের পক্ষাঘাত।
- ১৫) যে সকল বৃদ্ধ ব্যক্তিদের বহিঃকর্ণ ছিদ্রের শুষ্কতা বৃদ্ধি হয়ে শ্রবন শক্তি হ্রাসপ্রাপ্ত হয়।
- ১৬) শুক্ল পক্ষে নুতন চন্দ্র উদয়কালে যাদের পীড়া বৃদ্ধি পায়।
- ১৭) যাদের অনিয়মিত ঋতুস্রাব।
- ১৮) যে সকল চর্ম পীড়া চুলকালে বৃদ্ধি।
- ১৯) দুধ ও মাংস যাদের অসহ্য।
- ২০) অতিশয় রাক্ষুসে ক্ষুধা বা ক্ষুধাহীনতা।
- ২১) যে কোন নালী ক্ষত।
- ২২) ছানি রোগ।
- ২৩) টীকা দেওয়ার কুফলে পীড়া।
শিরঃ পীড়া-- শিরঘুর্ণন বা বাম দিকে পড়ে যাচ্ছে অনুভব করে। জটিল শিরঘুর্ণন, মস্তকের অস্থিতে ক্ষুদ্রগুটি। ক্ষুধায় পাকস্থলী বা উদরের উত্তেজনা, অধিক পড়াশুনার জন্য স্নায়বিক দুর্বলতা, শির পীড়ায় মাথা দপ্ দপ্ করে, যেন মাথার ভিতর আঘাত করছে, মাথা ফেটে যাচ্ছে। মাথা ঠাণ্ডা বা শীতল বোধ। সর্বদা মাথায় কাপড় জড়িয়ে রাখতে ইচ্ছে করে এবং এটাতে আরামবোধ করে। শিরঃপীড়া ঘাড় থেকে মাথার তালু পর্যন্ত, ডান দিকে বেশী, গোলমালে বৃদ্ধি, নড়লে চড়লে, পরিশ্রমে বৃদ্ধি, আলোকে অধ্যয়ন বা পড়াশুনা করলে বৃদ্ধি এবং গরমে উপশম।
চক্ষু পীড়া-- অশ্রু জনক যন্ত্রের পীড়ার এটা প্রধান ঔষধ-বিশেষতঃ অশ্রুগ্রন্থি ও নালী ক্ষত। অক্ষিপুট বা চক্ষের পাতার প্রদাহ, চক্ষু পাতার উপর ক্ষুদ্র আব, চক্ষুর চারিধারে এবং চক্ষুর পাতার উপরে ব্রন ও পরিপূর্ণ আব। কনিনীকায় পচনশীল ক্ষতসহ খোঁচা মারা বেদনা। চক্ষে ছানি, পায়ের ঘর্ম বন্ধ বা কোন প্রকার উদ্ভেদ বসে যাওয়ার জন্য দৃষ্টি শক্তির হ্রাস। চক্ষুর কোনে যে সকল পীড়া হয়, চক্ষু তারকায় বসন্ত হওয়ার ক্ষতের দাগ এবং অসুস্থতা। অক্ষিপুটের স্নায়ু শূল, বিশেষত দক্ষিন চক্ষুর সন্মুখে মাছির ন্যায় ভাসমান পদার্থ দৃষ্টি।
কর্ণের পীড়া-- উচ্চ শব্দ সহ্য করতে পারেনা। মধ্য কর্নে প্রদাহ, বিশেষত কর্ণে পুরাতন পুঁজ থাকলে। বাইরে কর্ণের গুহের স্ফীতি, কর্ণের মধ্যস্থ কর্ণপটে স্ফীতি জনিত শ্রবন শক্তির হ্রাস। পুঁজসহ কর্ণ প্রদাহ, পুঁজ গাঢ় দধির ন্যায়, স্নানের পর কর্ণ প্রদাহ। বধিরতা, কখনও শব্দে কর্ণ খুলে যায় বা শুনতে পায়।
পাকস্থলীর লক্ষণ-- শিশু খাওয়া মাত্রই বমি করে কিন্তু ঐ বমন টক নয়। তবে সাইলিসিয়াতে পুরাতন অজীর্ণ পীড়াসহ টক ঢেকুর ও বুক জ্বালা আছে। সর্বদা শীত শীত বোধ এর একটি বিশেষ লক্ষণ। শিশুর দুধ খেলে বমি। অত্যন্ত ক্ষুধা কিন্তু, শীতল খাদ্যই সে খেতে চায়। গরম খাদ্য চায় না এটাতে বৃদ্ধি হয়। সে শুধু ঠাণ্ডা খেতে চায়।
দাঁতের পীড়া-- সামান্য চাপ দিলে মাঢ়িতে বেদনা অনুভব করে। দাঁতগুলি আলগা। রাত্রিতে অত্যন্ত দন্তশূল। ঠাণ্ডা বা গরম প্রয়োগে আরাম বোধ হয় না। ঠাণ্ডা লাগার জন্য অত্যন্ত দন্তশূল। কষ্টকর দন্তোৎগম। দাঁতের মাঢ়ীতে বেদনা ও ফোস্কা, মাঢ়ীতে স্ফোটক।
স্নায়বিক পীড়া-- মৃগী রোগ, রাত্রিতে বৃদ্ধি, পাকস্থলীর পশ্চাতভাগে সর সর অনুভব হয়। শরীরের নানা স্থানে বেদনা। বেদনা ক্ষতের ন্যয় অনুভব হয়। মেরুদণ্ডের উত্তেজনাবশতঃ স্পর্শাধিক্যতাসহ বেদনা। হিস্টিরিয়া এবং কষ্ট দায়ক স্নায়ুশূল। আক্রান্ত স্থানটি ঠাণ্ডা বোধ হয়, আদ্রতায় বৃদ্ধি দুর্বলতাবশত শুয়ে থাকতে চায়।
চর্মপীড়া-- চর্মের অত্যন্ত স্পর্শাধিক্যতা, চুলকানি, লাল ফুসকুড়ি, ঢেলামত উদ্ভেদ, ক্ষত, স্ফোটক, ব্রন থেকে কার্বাংকল, আঙ্গুলহাড়া, এবং দুষিত পুঁজপূর্ণ উদ্ভেদ, একজিমা, শরীরের কোন স্থানে স্ফোটক হওয়ার প্রবণতা প্রভৃতি। স্ফোটক, কার্বংকল ও কাঠিন্য। মাংসাঙ্কূরসহ ক্ষত, ক্ষতের চারদিকে উচ্চ ও কঠিন নালী ক্ষত এবং ক্ষতের চারিপার্শ্বে ক্ষত। ক্ষত শুষ্ক বা আরোগ্য থেকে বিলম্ব হয় এবং সহজেই জন্মায়। দুষিত টীকার বীজ জনিত পীড়া।
মুত্র যন্ত্রের পীড়া-- কিডনীতে পুঁজ উৎপাদন হয় এবং মুত্র পুঁজ ও শ্লেষ্মাপূর্ণ থাকে। পাথরী রোগে সাইলেসিয়া দিলে পাথরি গলিয়া যায় এবং আর পাথরি হয় না। প্রস্রাব হওয়ার পরও খানিকটা প্রস্রাব আপনা আপনি থেকে থাকা সাইলিসিয়ার বিশেষ লক্ষণ। রাত্রে শয্যামুত্র, কৃমি হেতু বা কোরিয়া হেতু মুত্র থলির প্রদাহ এবং পরে পুঁজ ও শ্লেষ্মাসহ মুত্র। প্রষ্টেট প্রদাহ। প্রস্রাবে বালু কনার তলানি।
পুংজননেন্দ্রিয়ের পীড়া-- পুরাতন উপদংশ, প্রষ্টেট গ্রন্থির বেদনাহীন কাঠীন্য ও প্রদাহ। স্ত্রীলোক দর্শণে রস ক্ষরণ। মলত্যাগের সময় শুক্র পতন। অতিরিক্ত হস্থমৈথুনের কুফল স্বরূপ শুক্রপাত। উত্তেজনা বেশী থাকায় কেবল স্ত্রী-সহবাসের কথা চিন্তা করে। পুরাতন উপদংশ রোগে সর্বদাই মনে রাখতে হবে যে রোগীর ক্ষতের চারিদিকে খুব বেদনা প্রদাহযুক্ত এবং ঐ স্থান থেকে পাতলা রক্তাক্ত দুর্গন্ধ পুঁজ স্রাব হয়। পুরাতন গনোরিয়ায় গাঢ় পুঁজ নিঃসরণ। অণ্ডকোষ প্রদাহ হয়ে পুঁজ হওয়ার সম্ভাবনা।
স্ত্রী-জননেন্দ্রিয়ের পীড়া-- ২/৩ মাস পর পর ঋতু, ঋতু স্রাব খুব বেশী এবং তা জ্বালাজনক, হাজাজনক ও ক্ষতকারক আবার কখনও বা ঋতু বন্ধ থাকে। কখনও বা নিয়মিত সময়ের আগেই ঋতু হয়। ঋতুকালীন দুর্গন্ধ পদার্থ, স্রাবের পূর্বে নাভিতে কামড়ান ব্যথা, দুধের ন্যায় সাদা স্রাব। প্রস্রাব ত্যাগের সময় জ্বালাজনক শ্বেত প্রদর স্রাব। উত্তাপে উপশম। স্তনে ক্যান্সার, স্তন প্রদাহ।
হ্রাস-- ১) মস্তক ঢাকা দিলে, চেপে বাঁধলে ও স্থির হয়ে থাকলে শিরঃপীড়ায় হ্রাস। ২) গ্রীষ্মে বহু লক্ষণ। ৩) উষ্ণ আবরণ, উষ্ণগৃহ ও উত্তাপে বহু লক্ষণ হ্রাস। ৪) আহারকালে মাথার বেদনার হ্রাস। ৫) ব্যাটারী ও ইলেকট্রিসিটি প্রয়োগ বহু লক্ষণ হ্রাস। ৬) উত্তাপে উদরের বেদনা, কাশি ও বাত বেদনার হ্রাস।
বৃদ্ধি-- ১) শুক্লপক্ষে নুতন চাঁদ উদয়কালে। ২) মাথায় ঢাকা খুলে রাখলে, চুল আঁচড়ালে, স্পর্শ করলে, খোলা বাতাসে ভ্রমনে। ৩) শয়নে শ্বাস-প্রশ্বাস বৃদ্ধি। ৪) তাকালে, মাথায় ও বক্ষের চাপে বেদনার বৃদ্ধি। ৫) মানসিক পরিশ্রমে। ৬) দুধ পানে বৃদ্ধি। ৭) ঠাণ্ডা জল পানে কাশির বৃদ্ধি। ৮) জলে দাঁড়ালে, কাজ করলে ঋতুস্রাব বৃদ্ধি। ৯) বাম পাশে শয়নে বৃদ্ধি।
শক্তি-- ডাঃ সুসলার ৬X এবং ১২X বিচুর্ণ ব্যবহার করতে উপদেশ দিয়েছেন, কিন্তু হোমিওপ্যাথিক গন উচ্চ ক্রম ব্যবহার করে সুন্দর ফল পেয়েছেন।
reference source of https://swasthabidhan.blogspot.com/
0 Comments: