Homeopathic medicines for specific symptoms

Homeopathic medicines for specific symptoms

 



নির্দিষ্ট লক্ষণের হোমিওপ্যাথিক ওষুধের তালিকা

  • পেট ফাঁপার সদৃশ ঔষধ- লাইকোপোডিয়াম, কার্বভেজ ইত্যাদি।
  • ভয়ের সদৃশ ঔষধ- একোনাইট, ওপিয়াম, আর্সেনিক ইত্যাদি।
  • সোরার সদৃশ ঔষধ- সালফার, সোরিনাম, গ্রাফাইটিস ইত্যাদি।
  • সিফিলিসের সদৃশ ঔষধ- মার্কসল, সিফিলিনাম, নাইট্রিক এসিড ইত্যাদি।
  • সাইকোসিসের সদৃশ ঔষধ- থুজা, মেডোরিনাম, নেট্টাম সালফ ইত্যাদি।
  • পিপাসা হীনতা সদৃশ ঔষধ- পালসেটিলা, এপিস, ইপিকাক ইত্যাদি।
  • বাম দিকের আক্রান্ত রোগীর সদৃশ ঔষধ- ল্যাকেসিস, থুজা, এপিস ইত্যাদি।
  • যানবাহনে চড়লে বমির সদৃশ ঔষধ- পেট্টলিয়াম, কুকুলাস ইন্ডিকা, কার্বলিক এসিড ইত্যাদি।
  • হুপিং কাশি সদৃশ ঔষধ- ড্রসেরা, পারটুসিন, বেলেডোনা ইত্যাদি।
  • প্রলাপ বকার রোগীর সদৃশ ঔষধ- বেলেডোনা, স্ট্র্যোমোনিয়াম, হাইয়োসিয়েমাস ইত্যাদি।
  • আক্ষেপের রোগীর সদৃশ ঔষধ- ক্যাম্ফর, কুপ্রাম মেট, সাইকুটা ভেরোসা ইত্যাদি।
  • মাথায় ঘাম এর রোগীর সদৃশ ঔষধ- ক্যালকেরিয়া কার্ব, সাইলেসিয়া, ক্যালকেরিয়া ফস ইত্যাদি।
  • আলু অসহ্য রোগীর সদৃশ ঔষধ- থুজা, এলুমিনা, কলোসিন্থ ইত্যাদি।
  • বিকাল ৪টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত রোগের বৃদ্ধি সদৃশ ঔষধ- লাইকোপোডিয়াম, চেলেডোনিয়াম, নেট্টাম সাল্ফ ইত্যাদি।
  • বিকাল ৩ টায় রোগের বৃদ্ধি রোগীর সদৃশ ঔষধ- বেলেডোনা, এপিস, থুজা ইত্যাদি।
  • সর্বাঙ্গীন শীর্ণতা রোগীর সদৃশ ঔষধ- নেট্টাম মিউর, সার্সাপ্যারিলা, আয়োডিন ইত্যাদি।
  • সরলান্ত্রের নিষ্ক্রিয়তা জনিত কোষ্ঠবদ্ধতা রোগীর সদৃশ ঔষধ- এলুমিনা, ভিরিট্টাম এল্বাম, সাইলেশিয়া ইত্যাদি।
  • নিচের দিকে ঠেলা মারা বেদনার সদৃশ ঔষধ- বেলেডোনা, লিলিয়াম টিগ, সিপিয়া ইত্যাদি।
  • খিলধরা বেদনার রোগীর সদৃশ ঔষধ- কুপ্রাম মেট, কলোসিন্থ, ম্যাগ ফস ইত্যাদি ।
  • থেতলে যাওয়ার ন্যায় বেদনার রোগীর সদৃশ ঔষধ- আর্নিকা, ইউপেটোরিয়াম পার্ফ, ব্যাপ্টিসিয়া ইত্যাদি।
  • সঞ্চরণশীল বেদনার রোগীর সদৃশ ঔষধ- পালসেটিলা, ল্যাক ক্যান, টিউবারকুলিনাম ইত্যাদি।
  • বেদনায় অতি সংবেদনশীল রোগীর সদৃশ ঔষধ- একোনাইট, ক্যামোমিলা, কফিয়া ইত্যাদি।
  • স্পর্শে অতিসংবেদনশীল রোগীর সদৃশ ঔষধ- হিপার সালফ, ল্যাকেসিস, চায়না ইত্যাদি।
  • দপ দপ করা বেদনার রোগীর সদৃশ ঔষধ- বেলেডোনা, গ্লোনইন, মেলিলোটাস ইত্যাদি।
  • মাসিকের আগে স্তনে ব্যথার রোগীনির সদৃশ ঔষধ- থুজা, ল্যাক ক্যান, কোনিয়াম ইত্যাদি।
  • সরলান্ত্র নির্গমন বাথরুমের রাস্তা বের হয়ে যাওয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- পডোফাইলাম, এলো, রুটা ইত্যাদি।
  • চোখের অতি পরিশ্রম জনিত দৃষ্টিহীনতায় রোগীর সদৃশ ঔষধ- রুটা, নেট্টাম মিউর, সেনেগা ইত্যাদি।
  • শীর্ণতা শরীরের উপর হতে নীচের দিকের আক্রান্ত রোগীর সদৃশ ঔষধ- নেট্টাম মিউর, লাইকোপোডিয়াম, স্যানিকিউলা ইত্যাদি।
  • মুখের কোনগুলো ফাঁটা রোগীর সদৃশ ঔষধ- নাইট্রিক এসিড, কন্ডুরাঙ্গো, গ্রাফাইটিস ইত্যাদি।
  • কাশি দিলে প্রসাব বের হয়ে যাওয়ার রোগীর সদৃশ ঔষধ- কস্টিকাম, পালসেটিলা, নেট্টাম মিউর ইত্যাদি।
  • নিদ্রালুতার রোগীর সদৃশ ঔষধ- ওপিয়াম, এন্টিম টার্ট, নাক্স মস্কেটা ইত্যাদি।
  • পেট ফাঁপার রোগীর সদৃশ ঔষধ- চায়না, লাইকোপোডিয়াম, কার্বভেজ ইত্যাদি।
  • আস্তে আস্তে প্রশ্নের উত্তর দেয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- জেলসিমিয়াম, হেলিবোরাস, মার্ক সল, এসিড ফস, ফসফরাস।
  •  খুব দ্রুত উত্তর দেয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- হিপার সালফ,  লাইকো।
  • চুপ থাকার পর আচমকা উত্তর দেয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- নাক্স ভোম, সালফার।
  • হ্যাঁ/না মোটামুটি এইরকম ভাবে উত্তর দেয়া রোগির সদৃশ ঔষধ- এসিড ফস।
  • বড্ড বেশী কথা বা বকবক  করতে করতে উত্তর দেয়া রোগির সদৃশ ঔষধ- সিমিসিফিউগা, হায়োসিয়ামাস, ল্যাকেসিস
  • প্রশ্নের প্রতি উত্তর করে না এমন রোগীর সদৃশ ঔষধ- আর্নিকা, ফসফরাস , সালফার
  • বোকার মতো উত্তর দেয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- ব্যারাইটা কার্ব, এসিড ফস।
  • বুদ্ধিমত্তার সহিত উত্তর দেয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- লাইকো, ফসফরাস
  • দুই তিনবার একই প্রশ্ন করার পর উত্তর দেয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- কষ্টিকাম, মেডোরিনাম, জিঙ্কাম মেট  
  • বিস্ময়ের ছলে উত্তর দেয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- আর্নিকা, ব্যাপ্টিসিয়া, হেলিবোরাস, হায়োসিয়ামাস, এসিড ফস ইত্যাদি।
  • নোংরা ড্রেসে একগাল দাড়ি নিয়ে ঢুকেই লম্বা চওড়া ফিলজফি মার্কা লেকচার আরম্ভ করা রোগীর সদৃশ ঔষধ- সালফার
  • খুব বিষন্ন বা মনমরা, চেহারার মধ্যে হতাশার ছাপ যুক্ত রোগীর সদৃশ ঔষধ- ইগ্নেশিয়া, নেট্রাম সাল্ফ, এসিড ফস, সোরিনাম, সিপিয়া।
  • সাহসী বা ভয়হীন কথা বলার সময় সাহসীকতা ফুটে উঠা রোগীর সদৃশ ঔষধ- স্টাফিসেগ্রিয়া
  • উদ্বিগ্ন বা দুশ্চিন্তার ছাপ গ্রস্থ রোগীর সদৃশ ঔষধ- একোনাইট, আর্সেনিক, কষ্টিকাম।
  • শিশু খুব অস্থির প্রকৃতির, একজায়গায় স্থির থাকে না এরকম শিশুর সদৃশ ঔষধ- কেলি ব্রোম, ফসফরাস, টেরেন্টুলা হিস
  • শিশুরা গান বাজনায় নাচতে শুরু করে এরকম রোগীর সদৃশ ঔষধ- টেরেন্টুলা হিস
  • ধার্মিক দৃষ্টিভঙ্গি দেখাবে, অতিরিক্ত রিলিজিয়াস মেনিয়ার রোগীর সদৃশ ঔষধ- হায়োসিয়ামাস, ল্যাকেসিস, লিলিয়াম টিগ, স্ট্রামোনিয়াম।  
  • উচ্চাকাঙ্খা এবং অহংকারী রোগীর সদৃশ ঔষধ- লাইকো, প্লাটিনাম।
  • খুবই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রোগীর সদৃশ ঔষধ- আর্সেনিক, কার্সিনোসিন, নাক্স ভুমিকা।
  • অধৈর্য রোগীর সদৃশ ঔষধ- ক্যামোমিলা, নাক্স ভোম, সালফার।
  • আত্মহত্যার কথা বলা রোগীর সদৃশ ঔষধ- অরাম মেট, নেট্রাম সালফ, সোরিনাম।
  • খুবই সিম্প্যাথিটিক, দরদ সহকারে কথা বলা রোগীর সদৃশ ঔষধ- কার্সিনোসিন, কষ্টিকাম, ফসফরাস।
  • ঘ্যানঘ্যান করা শিশুর সদৃশ ঔষধ- এন্টিম ক্রুড, এন্টিম টার্ট, আর্সেনিক
  • রোগীর শরীর থেকে  ঘামের বাজে  দূর্গন্ধ পাওয়া যায় এমন রোগীর সদৃশ ঔষধ- মার্ক সল, সাইলেসিয়া
  • কোন ঘা বা আলসার থেকে বিশ্রী পঁচা দুর্গন্ধ বেরুচ্ছে এমন রোগীর সদৃশ ঔষধ- ব্যাপ্টিসিয়া, মার্ক সল।
  • রোগীর মুখ থেকে পাওয়া যাচ্ছে বাজে পচা গন্ধ এমন রোগীর সদৃশ ঔষধ- ব্যাপ্টিসিয়া, অরাম মেট, মার্ক সল, ইত্যাদি
  • রোগীর বুকের মধ্যে হওয়া শব্দ শুনতে পাওয়া রোগীর সদৃশ ঔষধ- এন্টিম টার্ট, নেট্রাম সাল্ফ ইত্যাদি।
নির্দিষ্ট লক্ষণে সদৃশ ঔষধের তালিকা দ্বিতীয় পর্ব।
  1. পাঁচটি এ্যান্টিসোরিক ওষুধের নাম- সালফার, সোরিনাম, কস্টিকাম, ব্যারাইটা কার্ব , নেট্রাম মিউর।
  2. পাঁচটি অ্যান্টিসাইকোটিক ওষুধের নাম- থুজা, মেডোরিনাম নেট্রাম সালফ, আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম, স্টাফিসাগ্রিয়া, ইত্যাদি।
  3. পাঁচটি এ্যান্টিসিফিলিটিক ঔষধের নাম- মার্কুরিয়াস সলুবিলিস, নাইট্রিক অ্যাসিড, অরাম মেট, সিফিলিনাম, মেজেরিয়াম, ইত্যাদি ।
  4. একাধিক মায়াজম আছে এরকম দু'চারটি ওষুধের নাম- ক্যালকেরিয়া কার্ব , লাইকোপোডিয়াম , কস্টিকাম, হিপার সালফার, ইত্যাদি । 
  5. পাঁচটি শীতকাতর ঔষধের নাম- হিপার সালফার, সোরিনাম , সাইলিসিয়া, আর্সেনিক, ক্যালকেরিয়া কার্ব, কেলি কার্ব, ইত্যাদি।
  6. পাঁচটা গরমকাতর ঔষধের নাম- অ্যাসিড ফ্লোর, সালফার, ল্যাকেসিস , নেট্রাম মিউর, এপিস মেল, মেডোরিনাম, ইত্যাদি । 
  7. পাঁচটা বামদিকের ওষুধের নাম- ল্যাকেসিস, থুজা, বারবেরিস ভালগারিস, কলোসিন্থ, স্পাইজেলিয়া, ইত্যাদি।
  8. পাঁচটা ডানদিকের ঔষধের নাম- লাইকোপোডিয়াম, এপিস মেল, ক্যালকেরিয়া কার্ব, ব্রায়োনিয়া, ক্যালি কার্ব, কষ্টিকাম, ইত্যাদি।
  9. এপেন্ডিসাইটিস, প্রচন্ড জ্বালা যন্ত্রণা ঠিক ঘুম থেকে উঠার পরেই হয়, গরম একেবারে সহ্য হয় না, ঠান্ডায় ভালো থাকে, আর তার একটা আশ্চর্য লক্ষন হচ্ছে মাসিক ঋতুস্রাব আরম্ভ হওয়া মাত্র তার সমস্ত জ্বালা-যন্ত্রণা কমতে থাকে, সদৃশ ঔষধ- ল্যাকেসিস।
  10. গলার বাঁ দিকে খুব যন্ত্রণা হচ্ছে, বিকাল ৪ টা থেকে যন্ত্রনা আরম্ভ হয় এবং রাত্রি ৯ টার পর থেকে কমতে শুরু করে, ঠান্ডা কিছু খেলে যন্ত্রণা বেড়ে যায়, গরম জিনিস খেতে ভালো লাগে, মিষ্টি খেতে ভাল লাগে, সদৃশ ঔষধ- লাইকোপোডিয়াম, ডান দিক থেকে রোগ বাম দিকে যায় সদৃশ ঔষধ লাইকোপোডিয়াম।
  11. কপালে খুব ঠান্ডা ঘাম হরে সদৃশ ঔষধ- ভিরেট্রাম এলবাম।
  12. জিভ খুব পরিষ্কার’ সদৃশ ঔষুধ- সিনা।
  13. জিভ পরিষ্কার কিন্তু তার সাথে কোনো পিপাসা নেই সদৃশ ঔষধ- ইপিকাক।
  14. পিপাসা নেই, কিন্তু জিভ বের করলে কাঁপে সদৃশ ঔষধ- জেলসিমিয়াম।
  15. জিভ কালো রঙের হয়, ঠিকমতন বের করতে পারে না, বের করার সময় কাঁপতে থাকে, সদৃশ ঔষধ- ল্যাকেসিস।
  16. বসে বসে প্রস্রাব ত্যাগ করতে পারে না, কিন্তু দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সে বেশ ভালভাবে প্রসাব ত্যাগ করতে পারে,সদৃশ ঔষধ- সারসাপেরিলা।
  17. কেউ ধারে কাছে থাকলে প্রস্রাব করতে পারে না, সদৃশ ঔষধ- নেট্রাম মিউর।
  18. বাচ্চা ছেলে খেতে বসেছে, কিছুটা খাওয়া হয়েছে তারপর খাওযার মাঝখানে তার হঠাৎ পায়খানার বেগ আসে । ছেলেটি পায়খানা করে আসে, তারপরে আবার খেতে বসে, সদৃশ ওষুধ- ফেরাম মেট।
  19. গরম থেকে আসার পরে ঠান্ডা জল খাওয়ার জন্য তার ডায়রিয়া হলে সদৃশ ঔষধ- ব্রায়োনিয়ার।
  20. ডায়রিয়া রাতে বাড়ে, কিন্তু জ্বর কখনো রাত্রে বাড়ে না, সদৃশ ঔষধ- চায়না।
  21. বাড়ি ছেড়ে যদি অন্য কোথাও যায় তাহলে তার কনস্টিপেশন হয়, মিষ্টি ভালবাসে, তুমি তার জন্য সদৃশ ঔষধ- লাইকোপোডিয়াম।
  22. সকালের ব্রেকফাস্ট মানে প্রাতরাশ খাওয়ার পরেই ডায়রিয়া হবেই হোবে বা পায়খানা পেয়ে যাবেই যাবে, এই অদ্ভুত লক্ষণটির সদৃশ ঔষধ- থুজা।
  23. প্রত্যেকদিন সকাল ১১ টার সময় পেটটা খালি খালি লাগে, সদৃশ ঔষধ- সালফার।
  24. যারা বেশী চা খায়, তাদের পেটটা সবসময় খালি খালি লাগে, সদৃশ ঔষধ- পালসেটিলা।
  25. নাকের সর্দি বা সাদাস্রাব সব  মোটা বা ঘন, ( thick), সদৃশ ঔষধ- পালসেটিলা।
  26. মেয়েদের মাসিকের সময়,  তা সে  সে অবিবাহিত মেয়ে হোক বা বিবাহিতা কিন্তু  বাচ্চা হয়নি ---- তাদের ব্রেস্ট থেকে একটু দুধ সিক্রেশন হতে পারে, সদৃশ ঔষধ- মার্ক সল।
  27. গলার ইভিউলা ভীষণ ফুলে ঢোল হয়ে  যায়,  কিন্তু ব্যথা থাকে না, দেখতে লাল হয় না, সদৃশ ঔষধ- ক্যালি বাইক্রমিকাম।
  28. ঠিক উল্টো যদি হয়, খুব ব্যথা থাকে আর লাল হয়, সদৃশ ঔষধ- বেলেডোনা।
  29. যদি লাল হয়, ফুলে থাকে, কিন্তু হুল ফোটানো ব্যথা থাকে, ঠান্ডা কিছু খেলে আরাম লাগে, সদৃশ ঔষধ-এপিস মেল।
  30. জ্বরের সময়  হোক, বা এমনি সময়ও হতে পারে --কুকুরের মতন কুন্ডলী পাকিয়ে  অর্থাৎ গুটিয়ে শুয়ে থাকতে চায়, সদতৃশ ঔষধ- ফসফরিক অ্যাসিড।
  31. হঠাৎ করে বমি করে, কিন্তু আগে থেকে কোন রকম বমি বমি ভাব থাকে না, অর্থাৎ বমি বমি ভাব ছাড়াই হঠাৎ করে বমি করে, সদৃশ ঔষধ-ফেরাম মেট।
  32. কাশির সময় চোখ দিয়ে খুব জল পড়ে, সদৃশ ঔষধ- ইউফ্রেসিয়া।
  33. খুব অল্প জায়গায় ব্যথা হয়, আঙুলের মাথা দিয়ে চেপে ধরে ব্যথার জায়গাটা দেখায়, সদৃশ ঔষধ-ইগ্নেশিয়া, ক্যালি বাইক্রম।
  34. বাইরের ঠাণ্ডা থেকে ঘুরে এসে ঘরের মধ্যে  ঢুকলে কাশি আরম্ভ হয়, সদৃশ ঔষধ-ব্রায়োনিয়া।
  35. গরম ঘর থেকে বাইরে বেরুনোমাত্র  কাশি আরম্ভ হয়, সদৃশ ঔষধ-ফসফরাস।
  36. বিয়ার খেলে মাথার যন্ত্রনা আরম্ভ হয়, সদৃশ ঔষধ- রাসটক্স।
  37. অন্ধকার ঘরে থাকতে চায় না, সবসময় আলো এবং সঙ্গী চায় সদৃশ ঔষধ- স্ট্রামোনিয়াম।
  38. ঘামের গন্ধ সালফার বা গন্ধকের মতন, সদৃশ ঔষধ-ফসফরাস।
  39. রোগী চারদিন পাঁচদিন পায়খানা না হলেও রোগী ভালো থাকে, তার কোন  কষ্টবোধ বা অক্ষুধা হয়না, পেটে গ্যাস হয় না,  আরামে থাকে, সদৃশ ঔষধ- ক্যালকেরিয়া কার্ব।
  40. প্রস্রাব করতে গেলেই ফচ করে অল্প পায়খানা বেরিয়ে  যায়, সদৃশ ঔষধ- অ্যালুমিনা।
  41. সব সময় খুব জোরে জোরে হেউ হেউ করে ঢেকুর তোলে সদৃশ ঔষধ- আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম।
  42. চুল সব সময় জড়িয়ে যায়, চুলে চুলে আটকে যায় ( tangles easily), সদৃশ ঔষধ- বোরাক্স।
  43. বামদিকে ঘাড় ঘুরালে মাথা ঘোরে সদৃশ ঔষধ- কলোসিন্থ।
  44. শোওয়া থেকে উঠে বসলেই মাথা ঘুরে যায় সদৃশ ঔষধ- কোনিয়াম।
  45. মেয়েদের মাসিক খুব অল্প হয়, মাত্র 1 বা 2 ঘন্টা  থাকে সদৃশ ঔষধ- ইউফ্রেশিয়া।
  46. নাকের সর্দি হোক, বা ঘায়ের পুঁজ হোক, বা কানের ডিসচার্জ হোক, বা মেয়েদের সাদাস্রাব হোক, সবই খুব আঠালো, দড়ির মতন ঝুলে যায়, সদৃশ ঔষধ- ক্যালি বাই, হাইড্রাসটিস।
  47. বৃদ্ধ বয়সে যুবতীদের সবসময় জড়িয়ে ধরতে চায়, আজেবাজে কথা বলতে চায়, এই রোগীর জন্য সদৃশ ঔষধ- হায়োসিয়ামাস।
  48. প্রত্যেকবার মাসিকের আগে গলায় ব্যথা হলে সদৃশ ঔষধ- ল্যাক ক্যান, ম্যাগ কার্ব।
  49. মাসিক শেষ হওয়ার  ঠিক দশ দিন পর থেকে  সাদাস্রাব আরম্ভ হলে সদৃশ ঔষধ- কোনিয়াম।
  50. মুখের ভিতর ভীষন শুকিয়ে যায়, কোন লালা নেই , শুকনো মুখের জন্য কথা বলতে পারছে না, কিন্তু পানি পান করে না মোটেই, সদৃশ ঔষধ- নাক্স মস্কেটা।
  51. মাথা ব্যথা, মাথার পিছন থেকে  আরম্ভ হয়ে কপালের দিকে চলে আসে, তারপর  বাম চোখের উপরে গেড়ে বসে,সদৃশ ঔষধ- স্পাইজেলিয়া।
  52. মাথাব্যথা পিছন থেকে আরম্ভ হয়ে যদি সামনের ডান দিকে চলে আসে,  আর ডান দিকের চোখের উপরে গেড়ে বসে তাহলে সদৃশ ঔষধ- স্যাঙ্গুনেরিয়া ক্যানাডেন্সিস।
  53. কাশির সময় মনে হয় করাত দিয়ে কাঠ কাটছে, এইরকম শব্দ হয়, সদৃশ ঔষধ- স্পঞ্জিয়ার।
  54. যে কোন রোগে পেটের বাইরেটা সব সময় খালি রাখতে চায়, পেটের উপরে কোনরকম জামা বা কাপড় বা কাভার  রাখতে চায় না, সদৃশ ঔষধ- ট্যাবেকাম।
  55. মেয়েদের সাদাস্রাব এত বেশি আর এত পাতলা যে গড়িয়ে পা পর্যন্ত চলে যায়, সদৃশ ঔষধ- অ্যালুমিনা, সিফিলিনাম।
  56. খেতে বসলেই দাঁতে ব্যথা আরম্ভ হলে সদৃশ ঔষধ- কেলি কার্বনিকাম।
  57. যে কোন ব্যথা  শরীরের উপর থেকে নিচের দিকে নামে সদৃশ ঔষধ- ক্যাকটাস, ক্যালমিয়া।
  58. ব্যথা নীচ থেকে উপরে উঠে সদৃশ ঔষধ- লিডাম প্যাল।
  59. প্যারালাইসিস নীচ থেকে উপরে উঠে সদৃশ ঔষধ- কোনিয়াম ম্যাকুলেটাম।
  60. ডিম্বকোষে আঘাত লাগলে তার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করে সোরিনাম। 
  61. কোন রকম  প্যাথলজিক্যাল কারন ছাড়াই  সঙ্গমের পরে মহিলাদের ভ্যাজাইনা থেকে  ব্লিডিং হলে সদৃশ ঔষধ- আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম, ক্রিয়োজোট, নাইট্রিক অ্যাসিড।
  62. গান শুনলেই মন খারাপ হয় বা কান্না পায় সদৃশ ঔষধ- গ্রাফাইটিস, ক্রিয়োজোট, নেট্রাম সালফ, স্যাবাইনা।
  63. খুবই রোমান্টিক, সব সময় হাসি খুশী ভাব, সবাইকে জড়িয়ে ধরতে চায়, আদর করতে চায়, কিস খেতে চায়, সদৃশ ঔষধ- ক্রোকাস স্যাটাইভাস।
  64. ঘামের রং লাল, মনে হয় যেন  ঘাম নয়, রক্ত বের হচ্ছে সদৃশ ঔষধ- ক্রোটেলাস হরিদাস, ল্যাকেসিস।
  65. পাহাড়ে বেড়াতে যেতে চায়, বা ট্রেকিং করতে যেতে চায়,  তাদের  ঐ সময় যেন শ্বাসকষ্ট  না হয় , তার জন্য সদৃশ ঔষধ- কোকা।
  66. মাসিকের নির্ধারিত দিনগুলিতে  মাসিক হয় না, কিন্তু পরিবর্তে সাদাস্রাব হলে সদৃশ ঔষধ- ককুলাস।
  67. মাসিকের নির্ধারিত দিনগুলিতে মাসিক হয়না,  কিন্তু পরিবর্তে মাথার যন্ত্রণা হলে সদৃশ ঔষধ- গ্লনোয়িন।
  68. সারা মুখে ঠান্ডা ঘাম দেখা দেয় সদৃশ ঔষধ- এন্টিম টার্ট, ট্যাবেকাম, কেবলমাত্র কপালে ---ভিরেট্রাম অ্যালবাম ।



Homeopathic medicine for specific symptoms-নির্দিষ্ট লক্ষণের হোমিও ওষুধ

১. অস্থিরতার – একোনাইট, আর্সেনিক, রাসটক্স
২. জ্বালার – সালফার, ফসফরাস, আর্সেনিক
৩. পেটফাঁপার – চায়না, লাইকোপোডিয়াম, কার্বভেজ
৪. ভয়ের – একোনাইট, ওপিয়াম, আর্সেনিক
৫. সোরার – সালফার, সোরিনাম, গ্রাফাইটিস
৬. সিফিলিসের – মার্কসল, সিফিলিনাম, নাইট্রিক এসিড
৭. সাইকোসিসের – থুজা, মেডোরিনাম, নেট্টাম সালফ
৮. পিপাসাহীনতা- পালসেটিলা, এপিস, ইপিকাক
৯. বামদিকের বিখ্যাত ওষুধ- ল্যাকেসিস, থুজা, এপিস
১০. যানবাহনে চড়লে বমি হয়- পেট্টলিয়াম, কুকুলাস, কার্বলিক এসিড
১১. হুপিং কাশি- ড্রসেরা, পারটুসিন, বেলেডোনা
১২. প্রলাপ- বেলেডোনা, স্ট্র্যোমোনিয়াম, হাইয়োসিয়েমাস
১৩. আক্ষেপ- ক্যাম্ফর, কুপ্রাম মেট, সাইকুটা ভেরোসা
১৪. মাথায় ঘাম- ক্যালকেরিয়া কার্ব, সাইলেসিয়া, ক্যালকেরিয়া ফস
১৫. আলু অসহ্য- থুজা, এলুমিনা, কলোসিন্থ
১৬. বিকাল ৪টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত রোগের বৃদ্ধি- লাইকোপোডিয়াম, চেলেডোনিয়াম, নেট্টাম সালফ
১৭. বিকাল ৩ টায় রোগের বৃদ্ধি- বেলেডোনা, এপিস, থুজা
১৮. সর্বাঙ্গীন শীর্ণতা- নেট্টাম মিউর, সার্সাপ্যারিলা, আয়োডিন
১৯. সরলান্ত্রের নিশ্চেষ্টতাজনিত কোষ্ঠবদ্ধতা- এলুমিনা, ভিরিট্টাম এল্বাম, সাইলেশিয়া
২০. নিচের দিকে ঠেলামারা বেদনা- বেলেডোনা, লিলিয়াম টিগ, সিপিয়া
২১. খিলধরা বেদনা- কুপ্রাম মেট, কলোসিন্থ, ম্যাগ ফস
২২. থেৎলে যাওয়ার ন্যায় বেদনা- আর্নিকা, ইউপেটোরিয়াম পার্ফ, ব্যাপ্টিসিয়া
২৩. সঞ্চরণশীল বেদনা- পালসেটিলা, ল্যাক ক্যান, টিউবারকুলিনাম
২৪. বেদনায় অতিসংচেত্যতা- একোনাইট, ক্যামোমিলা, কফিয়া
২৫. স্পর্শে অতিসংচেত্যতা- হিপার সালফ, ল্যাকেসিস, চায়না
২৬. দপদপকর বেদনা- বেলেডোনা, গ্লোনইন, মেলিলোটাস
২৭. মাসিকের আগে স্তনে ব্যথা- থুজা, ল্যাক ক্যান, কোনিয়াম
২৮. সরলান্ত্র নির্গমন ( বাথরুমের রাস্তা বের হয়ে যাওয়া)- পডোফাইলাম, এলো, রুটা
২৯. চোখের অতি চেষ্টাজনিত পীড়া- রুটা, নেট্টাম মিউর, সেনেগা
৩০. শীর্ণতা (ম্যারাসমাস) শরীরের উপর হতে নীচ- নেট্টাম মিউর, লাইকোপোডিয়াম, স্যানিকিউলা
৩১. মুখের কোনগুলো ফাঁটা- নাইট্রিক এসিড, কন্ডুরাঙ্গো, গ্রাফাইটিস
৩২. কাশি দিলে প্রসাব বের হয়ে যায়- কস্টিকাম, পালসেটিলা, নেট্টাম মিউর
৩৩. নিদ্রালুতা- ওপিয়াম, এন্টিম টার্ট, নাক্স মস্কেটা।

Previous Post
Next Post

post written by:

DHMS (BHB), PDT and MBA

0 Comments: